দক্ষিণ কোরিয়ায় আবারো একটি গির্জা থেকে ছড়িয়ে পড়েছে করোনা
.tdi_2_6e6.td-a-rec-img{text-align:left}.tdi_2_6e6.td-a-rec-img img{margin:0 auto 0 0} (adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});দক্ষিণ কোরিয়া গত পাঁচ মাসের মধ্য গত রোববার একদিনে সবচেয়ে বেশি করোনাভাইরাসে আক্রান্ত রোগী শনাক্ত হওয়ার পর আতঙ্ক তৈরি হয়েছে। রোববার নতুন ২৭৯ জন রোগী শনাক্ত হয়েছে। গতকাল সোমবার আরো ১৯৭ জন শনাক্ত হয়েছে। নতুন এই রোগীদের সিংহভাগের সাথেই সারাং জেইল নামে একটি গির্জার সংশ্লিষ্টতা পাওয়া গেছে। এই গির্জার প্রধান যাজক রেভারেন্ড ইয়ুন কোয়াং-হো লক-ডাউনের তীব্র বিরোধী। রাজধানী সোলের নগর সরকারের উদ্ধৃতি দিয়ে ইওনাপ বার্তা সংস্থা জানিয়েছে, এই গির্জার সাথে সংশ্লিষ্ট ৩১২ জনের দেহে করোনাভাইরাস পাওয়া গেছে। দক্ষিণ কোরিয়ার স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী জানিয়েছেন, যে ৪০০০ মানুষ ঐ গির্জায় প্রার্থনাতে অংশ নিয়েছিলেন তাদের ৩৪০০ জনকে কোয়ারেন্টাইনে পাঠানো হয়েছে। এখন পর্যন্ত তাদের ২০০০ জনকে পরীক্ষা করা হয়েছে, যাদের মধ্যে ৩১২ জন পজিটিভ বলে শনাক্ত হয়েছেন। এই গির্জার বিরুদ্ধে সাধারণ মানুষজন ক্ষিপ্ত হয়ে উঠেছেন। প্রধান যাজক রেভারেন্ড ইয়ুন কোয়াং-হোর গ্রেপ্তারের দাবিতে এক আবেদনে এখন পর্যন্ত দুই লাখেরও বেশি মানুষ সই করেছেন। খবর বিবিসি বাংলার। দক্ষিণ কোরিয়ায় প্রথম করোনাভাইরাস সংক্রমণ ছড়ানোর জন্য শিনচিওঞ্জি চার্চ অব জেসাস নামে আরেকটি গির্জাকে দায়ী করা হয়। এই গির্জার সাথে সংশ্লিষ্ট ৫২০০ জনের শরীরের করোনাভাইরাস পাওয়া গিয়েছিল। শিনচিওঞ্জি গির্জার প্রধান যাজক লি মান-হিকে এ মাসের প্রথম দিকে গ্রেপ্তার করা হয়।.tdi_3_cc5.td-a-rec-img{text-align:left}.tdi_3_cc5.td-a-rec-img img{margin:0 auto 0 0} (adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});