দৈনিক ৫ লাখ টাকা চাঁদাবাজি করতেন দুর্গাপুর থানার ওসি মিজান!
আলম তালুকদার নামে এক যুবলীগ নেতাকে থানায় এনে মারধরের ঘটনায় গত মঙ্গলবার (১১ আগস্ট) সাময়িক বরখাস্ত করা হয় নেত্রকোনার দুর্গাপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মিজানুর রহমানকে। পরে বৃহস্পতিবার (১৩ আগস্ট) তাকে বরিশাল রেঞ্জে সংযুক্ত করা হয়। বদলির পর থেকে ওই এলাকার চায়ের দোকান থেকে শুরু করে হাটে-বাজার সবখানে আলোচিত হচ্ছে দুর্গাপুর থানার ওসি মিজানের দুর্নীতির ভয়াবহ চিত্র।
এলাকাবাসী বলছেন, মাত্র দেড় বছরে এই থানার অন্তর্গত বিভিন্ন পয়েন্টে চাঁদাবাজি করে ২০ থেকে ২৫ কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন তিনি। প্রতিদিন তার নামে চাঁদা আদায় হতো ৫ থেকে ৬ লাখ টাকা। বালুমহাল, চোরাকারবারি থেকে শুরু করে যৌনকর্মী কোথাও চাঁদাবাজি বাকি রাখেননি তিনি।