প্র: আবার গোয়েন্দার চরিত্র এবং আরও একটি পিরিয়ড ড্রামা। ব্যোমকেশের পর এ বার রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের গোয়েন্দা, মহিমচন্দ্র।
উ: ‘ডিটেকটিভ’ গল্পটার সঙ্গে একটা সুখস্মৃতি জড়িয়ে রয়েছে আমার। রবীন্দ্রভারতীতে গ্র্যাজুয়েশনের সময়ে আমাদের ড্রামা ডিপার্টমেন্ট থেকে রবীন্দ্রজয়ন্তীতে ‘ডিটেকটিভ’ অভিনীত হয়েছিল, সেটায় ছিলাম আমি। স্ক্রিপ্ট শোনার পরে বুঝতে পারলাম, গল্পটা একেবারেই ভুলে গিয়েছি। আবার পড়লাম মূল কাহিনিটা। এর আগে ‘ল্যাবরেটরি’, ‘মানভঞ্জন’ করেছি, দুটোই পিরিয়ড ড্রামা। এ ছাড়া নাটকের একটা প্র্যাকটিস তো ছিলই। পুরাতনী সমাজের বাঙালির শরীরী ভাষা, মুখের ভাষা, তার যে গ্র্যান্ডনেস, সেটা ফুটিয়ে তোলার প্রতি আমার নিজেরও বিশেষ ভাল লাগা রয়েছে। জয়দীপ মুখোপাধ্যায়ের অভিনয়ের ভক্ত ছিলাম এত দিন। ওঁর পরিচালনায় প্রথম বার কাজ করে দারুণ লেগেছে।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.