করোনা মহামারি দেশের সফল সম্প্রসারিত টিকাদান কর্মসূচিতে বিরূপ প্রভাব ফেলেছে। এপ্রিলে শিশুদের জীবন রক্ষাকারী টিকা নেয়ার হার উল্লেখযোগ্য হারে কমে যায়। মে মাসে এ হার প্রায় অর্ধেকে নেমে আসে।
আবার বন্যার কারণে দ্বিতীয় দফায় ব্যাহত হয় শিশুদের টিকা গ্রহণ। বাদ পড়া শিশুদের বিশেষ উদ্যোগে টিকার আওতায় আনা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।
দেশে প্রতি বছর প্রায় ২৯ লাখ শিশুর জন্ম হয়। জন্মের পর পরই শিশুদের প্রথম এবং ‘বার্থ ডোজ’ হিসেবে বিসিজি টিকা দেয়া হয়। তবে দেশে এখনও প্রাতিষ্ঠানিক ডেলিভারি কম হওয়ায় সম্প্রসারিত টিকা দানের আওতায় বিপুল সংখ্যক শিশুকে জন্মের পর দেড় মাস বয়সে টিকা দেয়া শুরু হয়। ১৫ মাস বয়স পর্যন্ত পাঁচ দফায় ১০টি টিকা পেয়ে থাকে শিশুরা।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.