You have reached your daily news limit

Please log in to continue


স্ট্রেস রেসপন্স: ইতিবাচক চিন্তা করতে হবে

আদিম যুগে আমাদের পূর্বপুরুষেরা যখন গুহা বা জঙ্গলে বসবাস করত, তখন সচরাচর তারা হিংস্র বন্যপ্রাণীর আক্রমণের শিকার হতো। হিংস্র বন্যপ্রাণীদের হাত থেকে বাঁচার জন্য তাদের একটাই পথ ছিল—হয় প্রাণীটির সঙ্গে লড়াই কর, নয়তো দৌড়ে পালাও। যুগ পাল্টেছে। এখন বন্যপ্রাণীর সঙ্গে লড়াই করার প্রয়োজনও ফুরিয়েছে। তারপরও দৈনন্দিন জীবনে টিকে থাকতে গিয়ে প্রতিনিয়ত আমরা পাওয়া না-পাওয়া, হার-জিত, আশা-নিরাশার যে লড়াই করে যাচ্ছি, তাতে আমাদের সিমপ্যাথেটিক নার্ভাস সিস্টেম উদ্দীপ্ত থাকছে এবং নিঃসৃত হচ্ছে বিভিন্ন স্ট্রেস-হরমোন, যেমন- এড্রিনালিন, নর-এড্রিনালিন ও কর্টিসল। বুনো আদিমতা শেষ হলেও লড়াই আমরা প্রতিনিয়ত করে যাচ্ছি। আর এই লড়াই করতে গিয়েই আমরা প্রতিনিয়ত ফাইট অর ফ্লাইট রেসপন্স করছি, যাকে স্ট্রেস রেসপন্সও বলা হয়। স্ট্রেস রেসপন্স হচ্ছে আমাদের অটোনোমিক নার্ভাস সিস্টেমের একটি স্বয়ংক্রিয় প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা। সাদা বাংলায় চাপের মুখে আমরা যেভাবে সাড়া দিই, হোক তা ইতি বা নেতি, এই সাড়াই হলো মনোবিজ্ঞানের ভাষায় স্ট্রেস রেসপন্স।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন