একদিন বিরতির পর আবারও অনুশীলন করেছেন ক্রিকেটাররা। ষষ্ঠ দিনের অনুশীলনেও বিসিবি'র বেঁধে দেয়া সময় অনুযায়ী ব্যাটিং ও রানিং অনুশীলন করেছেন মুশফিকুর রহিম। এছাড়া, মিরপুর শের-ই-বাংলা জাতীয় স্টেডিয়ামে ঘাম ঝরিয়েছেন ইমরুল-মিঠুনরা। রাজধানী ঢাকা বাদেও, বোর্ড নির্ধারিত বাকি তিন বিভাগেও অনুশীলনে নেমেছিলেন কেউ কেউ। ট্রেইনারের পরামর্শ মেনে ফিটনেসের ঘাটতি কাটিয়ে উঠতে চেষ্টা করছেন বলে জানিয়েছেন মেহেদী হাসান মিরাজ ও নাজমুল হোসেন শান্ত।
মুশফিকুর রহিম পরিশ্রমী। অনুশীলনে সর্বদা মনোযোগী। করোনাভাইরাস পরিস্থিতিতে ক্রিকেটারদের বিশেষ অনুশীলনের প্রথম ধাপেও সবচেয়ে বেশি তৎপর তিনিই। বারবার প্রদক্ষিণ করে চলেন শের-ই-বাংলা জাতীয় স্টেডিয়ামের মূল মাঠটাকে। এই গরমে একটানা ১৫ রাউন্ডের রানিং সেশন দূর থেকে দেখেই অস্থির লাগবে অনেকের। কিন্তু, পেশাদার ক্রিকেটাররা এতে তো অভ্যস্ত। তাই এই আধা ঘন্টা, আর তার আগের আরও এক ঘন্টার ব্যাটিংয়েও স্থির মিস্টার ডিপেন্ডেবল। জাতীয় দলের জন্য অবধারিত নন মোহাম্মদ মিঠুন। সেটা বোঝেন। তাই সিরিয়াস তিনিও। ট্রেইনারের ঘড়িতে সময় এগোয়। রানিং সেশনে মেপে মেপে এগোন মিঠুনও। সঙ্গী হতে চাইলেন ইমরুল কায়েস।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.