আসছে পবিত্র ঈদুল আজহা। এ উপলক্ষে বসছে কোরবানির পশুর হাট। অন্যদিকে ব্যস্ততা বেড়েছে পশুর খামারগুলোতে। মহামারি করোনাভাইরাসের সংক্রমণের কারণে এবার সীমিত আকারে বসছে পশুর হাট। এদিকে করোনা ও বন্যা দুর্যোগের কারণে পশুর প্রত্যাশিত দাম পাওয়া নিয়ে সংশয়ে আছেন খামারিরা। এ অবস্থায় পশুর হাটের নিরাপত্তা এবং খামারিরা যেন কোনোভাবেই ক্ষতিগ্রস্ত না হয় সেটি নিশ্চিত করতে হবে।
জাগো নিউজের এ সংক্রান্ত খবর থেকে জানা যাচ্ছে, পবিত্র ঈদুল আজহাকে সামনে রেখে রংপুর বিভাগের ৮ জেলায় খামার ও বাসাবাড়িতে কোরবানিযোগ্য প্রায় ৯ লাখ পশু প্রস্তুত করা হয়েছে। তবে করোনা ও বন্যা দুর্যোগের কারণে পশুর প্রত্যাশিত দাম পাওয়া নিয়ে বিভাগের দেড় লাখ খামারি সংশয়ে আছেন। অনেকেই কম দামে গরু বিক্রি করছেন। এ অবস্থায় খামারিদের লোকসান ঠেকাতে অনলাইনে পশু বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে জেলা প্রশাসন ও প্রাণিসম্পদ বিভাগ। সেই সঙ্গে হাট-বাজারগুলোতে শারীরিক দূরত্ব বজায় রেখে পশু বিক্রির ব্যবস্থাও করা হয়েছে। অঞ্চল ভেদে পশু পরিবহনের সু-ব্যবস্থা হিসেবে প্রথমবারের মতো সড়কের পাশাপাশি রেলপথকেও বেছে নেয়া হয়েছে। এত কিছুর পরও পশুর কাঙ্ক্ষিত দাম পাওয়া নিয়ে খামারিরা সংশয়ে আছেন। করোনা ও বন্যার প্রভাব পড়েছে দেশের উত্তরাঞ্চলের হাটগুলো। সেই সঙ্গে রয়েছে গরুর লাম্পিং স্কিন ডিজিজ। গরু কেনায় তেমন আগ্রহ নেই ব্যবসায়ীদের। হাটে সাধারণ ক্রেতাদেরও নেই ভিড়।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.