যেহেতু কোভিড-১৯-এর পরীক্ষা না করে বলা সম্ভব না, কে আক্রান্ত এবং কে আক্রান্ত না। তাই ব্যাপক হারে পরীক্ষা না করার কোনো বিকল্প নেই। পর্যবেক্ষণ বলে, বাংলাদেশ রোগীর সংখ্যার অনুপাতে পরীক্ষা করার সক্ষমতার ঘাটতি রয়ে গেছে। এ ছাড়া গণমাধ্যমের সূত্রে জানা যায়, জেকেজি এবং রিজেন্ট হাসপাতাল পরীক্ষা না করেই করোনাভাইরাস পরীক্ষার ফলাফল দিয়েছে। যেহেতু আক্রান্ত ব্যক্তিদের একটা বড় অংশের (প্রায় ৮০%) মৃদু বা কোনো উপসর্গ দেখা যায় না, তাই তাদের অজান্তেই অন্যদের মধ্যে কোভিড-১৯ ছড়িয়ে পড়ে।
এ কারণে আক্রান্তের সঠিক সংখ্যা ১ লাখ ৭৫ হাজার ৪৯৪ থেকে বেশি হওয়াই স্বাভাবিক। এবং কতজন আক্রান্ত, তার সঠিক তথ্য জানতে আমাদের কোভিড-১৯ পরীক্ষার পরিধি বাড়াতে হবে, যেন যেকেউ চাইলেই সহজে পরীক্ষা করাতে পারে। বাংলাদেশে যেহেতু স্বাস্থ্যসেবার বড় অংশ আসে বেসরকারি
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.