ঘরে বসেই ত্রাণ পাবেন, এটা ভাবেননি তাঁরা

প্রথম আলো গাইবান্ধা প্রকাশিত: ০৯ জুলাই ২০২০, ০৮:৪৮

গাইবান্ধা সদর উপজেলার কামারজানি ইউনিয়নটি বুড়িগঙ্গার তির ঘেঁষে। এখানকার অনেকগুলো গ্রাম থেকে পানি এখনো নামেনি, রাস্তাঘাট তলিয়ে রয়েছে। খারজানি গ্রামের নুরজাহান বেগম (৪৫)নৌকার অভাবে ত্রাণ নিতে ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) কার্যালয়ে যেতে পারেননি। প্রথম আলো বন্ধুসভার সদস্যরা কিছু পথ নৌকায়, কিছুটা কাদামাটি মাড়িয়ে হেঁটে নূরজাহানের বাড়িতে ত্রাণ নিয়ে পৌঁছানোর পর আপ্লুত হয়ে পড়েন এই নারী।

বললেন, ‘ইলিপ নিব্যার যাবার জন্নে নাও (নৌকা) পাই নাই। তোমরা হামারঘরে বাড়িত চাউল–আলু ম্যালা কিচু নিয়্যা আচচেন। আল্লায় তোমারঘরে পোত্তম আলোর (প্রথম আলোর) ভালো করুক বাবা।’ কামারজানি ইউনিয়নে গতকাল বুধবার ১০০টি বন্যার্ত পরিবারকে প্রথম আলো ট্রাস্টের পক্ষ থেকে ত্রাণ পৌঁছে দেন বন্ধুসভার সদস্যরা। আগের দিনই এলাকায় ঘুরে ১০০ জনের তালিকা তৈরি করে স্লিপ দিয়ে আসেন বন্ধুরা। আর গতকাল ইউপি কার্যালয় চত্বরে সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে ২০ জনকে ত্রাণ দেওয়া হয়। ইউনিয়নের কুন্দেরপাড়া, খারজানি ও বাটকামারি গ্রামে ৮০ জনের বাড়িতে গিয়ে ত্রাণ পৌঁছে দেন বন্ধুসভার বন্ধুরা।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও