যে বাড়িতে ফেরার জন্য সিঙ্গাপুর থেকে এন্ড্রু কিশোর বাংলাদেশে ছুটে এসেছিলেন। তিনি এখন সেই বাড়ি থেকে মাত্র কয়েক কিলোমিটার দূরে একটি ছোট্ট কক্ষে শুয়ে আছেন। কক্ষটি রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের। নাম হিমঘর। তাঁর দুই সন্তান অস্ট্রেলিয়ায় রয়েছেন। তাঁরা ফিরলে হিমঘর থেকে বের করা হবে, কিন্তু সেই বাড়িতে তাঁকে আর নেওয়া হবে না। যদিও বাড়িটা তাঁর নয়। কিন্তু এখন থেকে এ বাড়িই তাঁর ‘পরিচয়’ বহন করবে, স্মৃতি বহন করবে। বাড়িটা তাঁর বোনের।
এই শহরেই এন্ড্রু কিশোর জন্ম নিয়েছিলেন। বেড়ে ওঠা ও লেখাপড়াও এখানেই। তাঁর হৃদয়জুড়ে ছিল এই শহর। তবে নিজের কোনো বাড়ি নেই।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.