প্রায় এক যুগ ধরে শিকলবন্দী হয়ে মানবেতর জীবন-যাপন করছেন শেরপুরের ঝিনাইগাতী উপজেলার কাংশা ইউনিয়নের নওকুচি গ্রামের নিরপতি কোচ (৩৭) নামে এক আদিবাসী নারী। বুদ্ধি ভারসাম্যহীন হওয়ায় পায়ে লোহার শেকল আর তালা দিয়ে বেঁধে রাখা হয় গাছের সাথে। চিকিৎসা করাতে বাবার জমিজমা সব বিক্রি করে নিঃস্ব হয়ে আজ মানবেতর জীবন যাপন করছে পুরো পরিবারটি। তবুও জোটেনি প্রতিবন্ধী ভাতা। তবে দ্রুততম সময়ের মধ্যে প্রতিবন্ধী ভাতার ব্যবস্থা করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা।
সারাদিন উদাস মনে আকাশ পানে তাকিয়ে থাকেন শেরপুরের ঝিনাইগাতী উপজেলার কাংশা ইউনিয়নের নওকুচি গ্রামের নিরপতি কোচ। গত এক যুগ ধরে হয়তো আকাশেই সুখের সন্ধান করেন সদ্য স্বামীহারা এক সন্তানের জননী বুদ্ধি ভারসাম্যহীন এই নারী। শিকল দিয়ে বাঁধা রয়েছেন প্রায় এক যুগ ধরে। ঝড় বৃষ্টি এলে তালা খুলে পশুর মতো করে নিয়ে যাওয়া হয় ঘরে। বেঁধে রাখা হয় আবার সেখানেও। পনেরো বছর আগেও সুস্থ-স্বাভাবিক জীবন ছিল তার।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.