You have reached your daily news limit

Please log in to continue


‘দুস্থ’ রিয়াল খরচ বাঁচাতে মরিয়া

করোনার কারণে ইউরোপের সব ক্লাবই কম-বেশি আর্থিক ক্ষতির মুখোমুখি। বড় ক্লাবগুলোও নেহাত ঠেকায় না পড়লে বেশি খরচ করছে না। এখন পর্যন্ত টিমো ওয়ের্নার, লেরয় সানে, আশরাফ হাকিমিরা দলবদল সারলেও তাদের পেছনে কোনো ক্লাবই ৬০ মিলিয়নের বেশি খরচ করেনি। পরিস্থিতি ভিন্ন থাকলে এবারের দলবদলে টাকার ছড়াছড়িই হওয়ার কথা ছিল। ছড়াছড়ি হওয়া তো দূরের কথা, স্প্যানিশ জায়ান্ট রিয়াল মাদ্রিদ আছে কীভাবে টাকা বাঁচানো যায় সেই চিন্তায়। স্প্যানিশ পত্রিকা মার্কা জানাচ্ছে, এ মৌসুমে অনন্ত ২০০ মিলিয়ন ইউরো নিজেদের ব্যাংক অ্যাকাউন্টে জমা করে রাখতে চায় লস ব্লাঙ্কোসরা। যার অধিকাংশই আসবে খেলোয়াড় বিক্রি করে। রিয়াল এরইমধ্যে দুই খেলোয়াড়কে বিক্রি করেছে। হাভি সানচেজ গেছেন রিয়াল ভায়াদোলিদে, আর ধারে বরুশিয়া ডর্টমুন্ডে খেলা আশরাফ হাকিমিকে কিনেছে ইন্টার মিলান। বিক্রি করার মতো এখনো অনেক খেলোয়াড় আছে রিয়াল স্কোয়াডে। গ্যারেথ বেলকে তো গত কয়েক মৌসুম ধরেই বিক্রি করার চেষ্টা চলছে। সঙ্গে হামেস রদ্রিগেজ, ব্রাহিম ডিয়াজ, দানি সেবায়োস এবং মারিনো ডিয়াজকেও অন্য ক্লাবে পাঠানোর চেষ্টা চলছে। জিনেদিন জিদান দ্বিতীয়বার কোচ হওয়ার পর তারা প্রত্যেকেই ফরাসি কোচের সমর্থন হারিয়েছেন, তাতে তাদের দলের রাখারও কোনো যুক্তি দেখছে না ক্লাবটি। খেলোয়াড় বিক্রির পাশাপাশি এসব খেলোয়াড়ের বেতন থেকেও অর্থ বাঁচানোর পরিকল্পনা রিয়ালের। বেল-রদ্রিগেজরা বার্নাব্যুতে থাকতে পারবেন এক উপায়েই, যদি দর্শকরা অনুমতি পান মাঠে বসে খেলা দেখার। আগামী অক্টোবর থেকে যদি দর্শকরা মাঠে বসে খেলা দেখতে পারেন, টিকিট বিক্রি থেকেও ভালো আয় হবে রিয়ালের। সেক্ষেত্রে হয়তো খেলোয়াড় বিক্রির চাপটা কমে যাবে। তারপরও খারাপটাই মাথায় রেখে খেলোয়াড় কমাচ্ছে রিয়াল। আগামী মৌসুম মাথায় রেখে মূল স্কোয়াডে ৩৮ জন খেলোয়াড় রাখার পরিকল্পনা হয়ে গেছে
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন