হাফেজে কোরআনের সুপারিশ ও হাফেজ হওয়ার বিস্ময়কর ঘটনা

ডেইলি বাংলাদেশ প্রকাশিত: ০৪ জুলাই ২০২০, ১৭:৫৫

কেয়ামতের দিন একজন কোরআনের হাফেজকে এমন দশজন ব্যক্তির জন্য সুপারিশ করার অধিকার এবং নির্দেশ দেয়া হবে, যাদের ওপর জাহান্নাম অবধারিত হয়ে গেছে।

এখানে একটি প্রশ্ন দেখা দেয়, যে পবিত্র কোরআন কোন শ্রেণির লোক তথা কাদের জন্য সুপারিশ করবে? ওলামায়ে কেরাম লিখেছেন যখনই কোনো শিশু পবিত্র কোরআন শরিফ হিফজ করার ইচ্ছা করে বা তাদের অভিভাবকরা তাদের হিফজখানায় পাঠাতে চায়, তখন আশপাশের লোকেরা সোজা দুভাগে বিভক্ত হয়ে যায়।

বড় তথা প্রথম ভাগের লোক তারা, যারা নানাভাবে তাকে পবিত্র কোরআন হিফজ করার ব্যাপারে নিরুৎসাহিত এবং নিষেধ করতে থাকে। তারা তাকে এই বলে বোঝাতে চেষ্টা করে যে, তুমি হাফেজ হয়ে কী করবে? মেয়েদেরকেও বলে তোমরা হাফেজা হয়ে কী করবে? হাফেজ হওয়া খুব বড় কঠিন কাজ। তার চেয়ে বড় কঠিন কাজ তা মুখস্ত করা। অনেক কষ্টে যদি হাফেজ হয়েও যাও তারপরও সেটা আর মুখস্ত রাখতে পারবে না। এমনি করে তারা তাকে হাফেজ হওয়া থেকে নানাভাবে বারণ এবং নিরুৎসাহী করে। বরং আরো বলে এর চেয়ে তোমরা স্কুল কলেজে পড়লে অনেক ভালো করবে, সার্টিফিকেট পাবে, দামী ক্যারিয়ার গঠন করতে পারবে। এই শ্রেণীর লোক যেমন নিকটাত্মীয়-পাড়া প্রতিবেশিও হতে পারে, আবার বন্ধু বান্ধবও হতে পারে।

কিছু লোক এমনও থাকে যারা সেই শিশুকে সাহস যুগিয়ে উৎসাহিত করে। তাকে সাপোর্ট করে বলে, বাবা! চালিয়ে যাও, চেষ্টা করলে তুমি অবশ্যই পারবে এবং সফল হবে। একজন বিখ্যাত হাফেজ হিসেবে আত্মপ্রকাশ করতে পারবে। ইহকাল-পরকালের সফলতার পাশাপাশি তুমি আল্লাহ তায়ালার নৈকট্য লাভ করতে পারবে, অনেক সওয়াব পাবে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে