স্যার অ্যান্ড্রু স্ট্রাউসের নেতৃত্বাধীন ক্রিকেট কমিটির সুপারিশের প্রেক্ষিতে এই সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত করেছে ইংল্যান্ডের বোর্ড। আগামী মৌসুম থেকে কাউন্টি চ্যাম্পিয়নশিপ ও ওয়ানডে কাপের একাদশে রাখা যাবে দুজন করে বিদেশি ক্রিকেটার। টি-টোয়েন্টি ব্লাস্টে দুজন রাখার নিয়ম ছিল আগে থেকেই।একসময় দুজন করে বিদেশিই খেলাতে পারত দলগুলি। কিন্তু স্থানীয় উঠতি ক্রিকেটারদের সুযোগ বেশি দিতে ২০০৮ সাল থেকে নিয়ম করা হয় একজন করে বিদেশি খেলানোর।
এখন আবার তারা ফিরে গেল আগের নিয়মে।ক্রিকেট কমিটির চেয়ারম্যান স্ট্রাউস এক বিবৃতে বলেছেন, কাউন্টিতে এখন আরও মানসম্পন্ন ক্রিকেটের আশা করছেন তারা।“ভালো মানের বিদেশি ক্রিকেটারদের সঙ্গে খেলে ও কাছ থেকে দেখে আমাদের স্থানীয় ক্রিকেটারদের উপকৃত হওয়ার ইতিহাস অনেক দিনের। পাশাপাশি ঘরোয়া ক্রিকেটের মানও বেড়ে যায়, ক্লাব সদস্য ও দর্শকদের জন্য খেলা উপভোগ্য হয়ে ওঠে।”যুগ যুগ ধরেই বিশ্বজুড়ে ইংল্যান্ডের বাইরের ক্রিকেটারদের জন্য কাঙ্ক্ষিত চারণভূমি কাউন্টি ক্রিকেট।
আর্থিক লাভের পাশাপাশি নিজেকে সমৃদ্ধ করা, ক্রিকেট স্কিল ও শৃঙ্খলার শিক্ষা, পেশাদারিত্ব, সবকিছুর শেখার আদর্শ ক্ষেত্র মনে করা হয় কাউন্টি ক্রিকেটকে। ফ্র্যাঞ্চাইজি টি-টোয়েন্টি আসার পর অবশ্য ক্রিকেটারদের ভাবনার জগত বদলে গেছে অনেকটাই। তার পরও কিছু বাস্তবতা চিরন্তন হয়েই আছে। অনেক বিদেশি ক্রিকেটারের জন্যই তাই এটি বড় সুযোগ।কাউন্টি দলগুলির কলপ্যাক ক্রিকেটারদের জন্য বড় সুখবর এই সিদ্ধান্ত।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.