করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুর সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে। বাড়ছে শনাক্তের সংখ্যাও। এটা খুবই উদ্বেগজনক ব্যাপার। এ অবস্থায় তাৎক্ষণিক চিকিৎসার ব্যবস্থা যেমন নিশ্চিত করতে হবে। তেমনি নিতে হবে সুদূরপ্রসারী পরিকল্পনা।
দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ৪২ জনের প্রাণ কেড়ে নিয়েছে করোনাভাইরাসে (কোভিড-১৯)। এ নিয়ে ভাইরাসটিতে মোট এক হাজার ৯৬৮ জনের মৃত্যু হলো। একই সময়ে আক্রান্ত হিসেবে শনাক্ত হয়েছেন আরও তিন হাজার ১১৪ জন। ফলে মোট শনাক্ত রোগীর সংখ্যা দাঁড়াল এক লাখ ৫৬ হাজার ৩৯১ জনে।
গতকাল শুক্রবার (৩ জুলাই) দুপুরে স্বাস্থ্য অধিদফতরের করোনাভাইরাস বিষয়ক নিয়মিত হেলথ বুলেটিনে এ তথ্য জানান অধিদফতরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. নাসিমা সুলতানা।
তিনি জানান, করোনাভাইরাস শনাক্তে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ১৪ হাজার ৬৫০টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়। এ নিয়ে দেশে মোট নমুনা পরীক্ষা করা হলো আট লাখ ১৭ হাজার ৩৪৭টি। নতুন নমুনা পরীক্ষায় করোনা শনাক্ত হয়েছে আরও তিন হাজার ১১৪ জনের মধ্যে। ফলে শনাক্ত করোনা রোগীর সংখ্যা দাঁড়াল এক লাখ ৫৬ হাজার ৩৯১ জনে। আক্রান্তদের মধ্যে মারা গেছেন আরও ৪২ জন। এ নিয়ে মোট মৃত্যু হয়েছে এক হাজার ৯৬৮ জনের। গত ২৪ ঘণ্টায় সুস্থ হয়েছেন আরও এক হাজার ৬০৬ জন। এতে মোট সুস্থ রোগীর সংখ্যা দাঁড়াল ৬৮ হাজার ৪৮ জনে।
কিছুদিন আগে দেশের স্বাস্থ্যব্যবস্থা উন্নত করতে সরকারের বিভিন্ন পদক্ষেপ তুলে ধরেন স্বাস্থ্য অধিদফতরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল কালাম আজাদ। তিনি বলেন, সহজে যেন করোনা পরীক্ষা করা যায়, এমন পদ্ধতি চালু করা হবে। উপজেলা হাসপাতাল পর্যন্ত এ ধরনের ব্যবস্থা চালুর প্রচেষ্টা নেয়া হবে। পাশাপাশি সরকারি ব্যবস্থাপনায় জেলা পর্যায়ে আরটি পিসিআর পরীক্ষা যত দ্রুত সম্ভব সম্প্রসারিত হবে।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.