You have reached your daily news limit

Please log in to continue


শহর ছাড়ি, গ্রামে ফিরি!

কয়েক দিন আগে ভোরে অফিসে যাওয়ার আগে দেখি বাসার নিচে ট্রাক দাঁড়ানো। মালপত্রে ঠাসা। পেছনে কোনায় বসা একজন মাঝবয়সী ভদ্রলোক, স্ত্রী এবং দু’বাচ্চা। মাস্ক পরা আর মুখ নিচু থাকায় প্রথমে চিনতে পারিনি, পরে দেখলাম তিনি সেই লোক, আমি যে বাসায় ভাড়া থাকি তার ছয়তলায় থাকেন, মাঝে মাঝে সিঁড়িতে দেখা হতো। সালাম দিতাম বয়স্কজন জেনে। জানতে চাইলাম, বাসা ছেড়ে দিয়েছেন নাকি? প্রশ্ন শুনে কিছুক্ষণ নিরুত্তর। আবেগ এসে ভর করেছে চোখে মুখে, লজ্জায় আড়ষ্ট যেন! উত্তর এলো, না, গ্রামের বাড়ি ফিরে যাচ্ছি। এরপর আর কিছু জিজ্ঞাসা করা চলে না। বাকিটা তো আমি, আপনি সবারই জানা। এরপর দেখলাম সামনের মাঠে যেখানে পাড়ার ছেলেরা ক্রিকেটে মেতে থাকতো তারই এক পাশে পুরাতন সোফা সেট, নষ্ট টেলিভিশন, ফ্যানসহ আরও কয়েকটি সামগ্রী কে যেন ফেলে রেখেছে। এরাও হয়তো ঢাকা ছেড়েছে। আর এসব সামগ্রী অপ্রয়োজনীয় মনে করে ফেলে রেখে গেছেন। সংবাদমাধ্যমগুলোর প্রতিবেদন এবং আমার নিজস্ব অনুসন্ধান বলছে, করোনার যে শারীরিক ছোবল তার চাইতেও ধীরে ধীরে অর্থনৈতিক ছোবল এবং মানুষকে নিঃস্ব করে দেওয়ার বিষয়টি স্পষ্ট হয়ে উঠেছে। কয়েক দশক ঢাকা বা চট্টগ্রামের মতো শহরগুলোতে বাস করে মানুষ বুঝে গেছে এই শহরটি তার আপন নয়, বরং কাজ থাকুক বা না থাকুক, যে গ্রামকে সে ফেলে এসেছে সেখানেই যেন তার শেষ আশ্রয়। সে কারণে শত শত মানুষ কাজ হারিয়ে শহর ছাড়ছেন, হয়তো সামনে সেটি হাজার হাজারে গিয়ে ঠেকবে।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন