ভালো নেই ভোলার চরফ্যাশনের কুকরী-মুকরীর কাঁকড়া ব্যবসায়ীরা। করোনা ভাইরাসের কারণে রপ্তানি বন্ধ হয়ে যাওয়ায় লোকসানের মুখে পড়েছেন কাঁকড়া শিকারী ও ব্যবসায়ীরা।
তবুও অনেক শিকারী ও ব্যবসায়ীরা তাদের পেশা ধরে রাখতে কাঁকড়া শিকার ও বিক্রি অব্যাহত রাখলেও স্থানীয় বাজারে তেমন দাম পাচ্ছেন না। এতে অনেক শিকারী বেকার হয়ে কষ্টে দিন অতিবাহিত করছেন। কেউ কেউ আবার লাভের আশায় পেশা ধরে রাখার চেষ্টা করছেন।
সরেজমিন ঘুরে জানা গেলো, চরফ্যাশন উপজেলার সাগর উপকূলের এক সবুজের দ্বীপ কুকরী-মুকরী। এখানে শত শত কাঁকড়া শিকারী রয়েছে। অল্প পরিশ্রমে লাভবান হওয়ায় অনেকেই ঝুঁকে পড়েছেন এ পেশায়। এতে কর্মসংস্থান হয়েছে অনেকের। বাগানে নিচু এলাকা, খালের কর্দমাক্ত স্থান এবং নদীতে জাল ফেলেও বিশেষ ব্যবস্থায় কাঁকড়া শিকার করেন তারা।
ওই সব শিকারীদের আহরিত কাঁকড়া পাইকারদের মাধ্যমে স্থানীয় বাজারে বিক্রি করতেন তারা। পাইকাররা সেখান থেকে কাঁকড়া নিয়ে বড় বড় আড়তে বিশেষ ব্যবস্থায় পাঠিয়ে দিতেন। সেখান থেকে দেশের গন্ডি পেরিয়ে বাইরের দেশগুলোতে চলে যায় এসব কাঁকড়া। কিন্তু করোনা ভাইরাসের কারণে লকডাউন থাকায় হঠাৎ করেই কাঁকড়া রপ্তানি বন্ধ হয়ে গেছে। এতে বিপাকে পড়েছেন শিকারী ও ব্যবসায়ীরা।
দু’চারটি চালান পাঠানো হলেও তাতে লোকসান গুনতে হয় পাইকারদের। অনেক শিকারী কম টাকা পেলেও আর্থিক সংকট দূর করতে এখনো কাঁকড়া শিকার করছেন।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.