গঠনগতভাবে করোনাভাইরাস একটি বিশাল আরএনএ ভাইরাসের পরিবার। ‘করোনা’ শব্দটির আক্ষরিক অর্থ হলো ‘মুকুট’। ইলেকট্রন মাইক্রোস্কোপের নিচে এ পরিবারের ভাইরাসকে অনেকটা রাজার মাথার মুকুট বা সৌরকিরণের মত দেখায়, এ থেকেই এ নামকরণ হয়েছে। অন্যসব ভাইরাসের মতো এরাও জীবনধারণ ও বংশবৃদ্ধির জন্য কোনো না কোনো একটি প্রাণি কোষের উপর নির্ভরশীল হয়ে থাকে।
করোনাভাইরাস রাইবোভিরিয়া পর্বের নিদুভাইরাস বর্গের করোনাভিরিডি গোত্রের অর্থোকরোনাভিরিনা উপ-গোত্রের সদস্য। এরা পজিটিভ সেন্স একক সূত্রবিশিষ্ট আবরণীবদ্ধ বা এনভেলপড ভাইরাস। এদের নিউক্লিওক্যাপসিড সর্পিলাকৃতির। এর জিনোমের আকার সাধারণত ২৭ থেকে ৩৪ কিলো বেস-পেয়ারের মধ্যে হয়ে থাকে। যা এ ধরনের আরএনএ ভাইরাসের মধ্যে সর্ববৃহৎ।
করোনাভাইরাস প্লিওমরফিক গোলাকার কণাসদৃশ। ভাইরাস কণার ব্যাস প্রায় ১২০ ন্যানোমিটার। অন্য ভাইরাসের মতই করোনাভাইরাসেরও জেনেটিক ম্যাটেরিয়াল এবং জেনেটিক ম্যাটেরিয়ালকে ঘিরে নিউক্লিওক্যাপসিড বিদ্যমান থাকে। সাথে নিউক্লিওক্যাপসিডের বাইরে লিপোপ্রোটিনের একটি বহিরাবরণ রয়েছে। সবচেয়ে বাইরের এ অংশে থাকে গদাকৃতির গ্লাইকোপ্রোটিনের স্পাইক বা কাঁটা- যেগুলোর সাহায্যে ভাইরাসটি জীবন্ত কোষের রিসেপ্টরের সাথে যুক্ত হয়ে সংক্রমণ ঘটায়।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.