মরণঘাতি করোনাভাইরাসের সঙ্গে লড়ছে পুরো পৃথিবীর মানুষ। বাদ যাচ্ছে না বয়স্ক কিংবা শিশুও। আক্রান্তের সংখ্যা এখনও প্রতিদিন বেড়েই চলেছে। এর সমাপ্তি কোথায়, তা নিশ্চিত করে বলতে পারছে না কেউ-ই। ভ্যাকসিন কিংবা ওষুধ আবিষ্কার নিয়ে কাজ চলছে এখনও। চলছে নানা গবেষণা।
এই মারাত্মক ভাইরাসের সঙ্গে শিশুরা কতটা লড়াই করতে পারে? করোনাভাইরাসে আক্রান্ত প্রাপ্তবয়স্কদের তুলনায় বেশিরভাগ করোনাভাইরাসে আক্রান্ত শিশুরা ভালোভাবে লড়াই করেছে, এমনটাই প্রকাশ করেছে দ্য ল্যানসেটের জার্নাল ইক্লিনিকাল মেডিসিন। সেখানে প্রকাশিত একটি নতুন প্রতিবেদনে এমনটাই বলা হয়েছে। প্রতিবেদনে করোনভাইরাস মহামারীর প্রথম চার মাসে প্রকাশিত গবেষণাগুলোর মূল্যায়ণ করা হয়েছে। টাইমস অব ইন্ডিয়ায় প্রকাশিত এক খবরে এমনটাই বলা হয়েছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের টেক্সাস বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞানীরা ৭,৫০০- এরও বেশি শিশু এবং অল্প বয়স্কদের ক্লিনিকাল ডেটা মূল্যায়ন করেছিলেন।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, করোনাভাইরাসে আক্রান্ত শিশুর প্রায় পাঁচ ভাগের এক ভাগের মধ্যে কোনো লক্ষণ দেখা যায়নি এবং ২১ শতাংশ শিশুর ফুসফুসের এক্স-রেতে টিস্যুতে আঘাতের চিহ্ন দেখা গেছে। প্রায় ৫.৬ শতাংশ শিশু ফ্লুর লক্ষণে ভুগেছে এবং তিন শতাংশেরও বেশি শিশু নিবিড় পরিচর্যা ইউনিটে ভর্তি হয়েছেন। আরেকটি পর্যালোচনা গবেষণা অনুসারে, মাত্র সাতজনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। প্রতিবেদনে সবচেয়ে সাধারণ লক্ষণ, নির্ণয়ের পরীক্ষাগার এবং করোনাভাইরাস দ্বারা আক্রান্ত শিশুদের এক্স-রে স্ক্যান বৈশিষ্ট্যগুলো তালিকাভুক্ত করা হয়েছে। শিশুদের মধ্যে সবচেয়ে সাধারণ লক্ষণটি প্রাপ্তবয়স্কদের ক্ষেত্রে একই ছিল - জ্বর এবং কাশি। প্রায় ৫.৬ শতাংশ শিশুদের এই দুটি লক্ষণ ছিল।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.