আগামীতে যত রেমডেসিভির সরবরাহ করা হবে, তার প্রায় শতভাগই প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রশাসন কেনা নিশ্চিত করেছে বলে যুক্তরাষ্ট্রের কর্তৃপক্ষের দেয়া এক বিবৃতিতে জানানো হয়েছে। কোভিড-১৯ চিকিৎসায় কার্যকরী ওষুধ হিসেবে গিলিয়াড সায়েন্সেসের তৈরি রেমডেসিভির ব্যবহারের অনুমোদন দিয়েছে মার্কিন কর্তৃপক্ষ। এই ওষুধের প্রয়োগ বেশি অসুস্থ রোগীদের হাসপাতালে থাকার সময়কাল চারদিন পর্যন্ত কমাতে পারে। খবর বিবিসি বাংলার।
যুক্তরাষ্ট্রের হেলথ অ্যান্ড হিউম্যান সার্ভিসেস ডিপার্টমেন্টের এক বিবৃতিতে বলা হয় যে, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প গিলিয়াড সায়েন্সের সঙ্গে ‘চমকপ্রদ’ এক চুক্তি চূড়ান্ত করেছেন, যার আওতায় গিলিয়াডের চলতি জুলাই মাসে উৎপাদন করা পাঁচ লাখ ডোজের শতভাগ এবং আগস্ট ও সেপ্টেম্বরে উৎপাদিত ওষুধের ৯০ শতাংশ কিনে নেয়ার ব্যবস্থা করা হয়েছে।
বিবিসি নিউজ অনলাইন জানাচ্ছে, কোভিড-১৯ এর চিকিৎসায় গড়ে রেমডেসিভিরের ৬.২৫টি ভায়াল প্রয়োজন হয়। যুক্তরাষ্ট্রের কর্তৃপক্ষ যে বিবৃতি দিয়েছে, তাতে দেখা যাচ্ছে যে রেমডেসিভিরের পেটেন্টের মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠানের অর্থাৎ গিলিয়াড সায়েন্সের, আগামী তিন মাসের উৎপাদিত হতে যাওয়া রেমডেসিভিরের প্রায় পুরোটাই আগাম কিনে ফেলেছে দেশটি।
বিবিসির খবরে অবশ্য বলা হয়েছে, বিশ্বে যা পরিমাণ রেমডেসিভির সরবরাহ করা হবে, তার প্রায় সবটাই যুক্তরাষ্ট্র কিনে নিচ্ছে। রেমডেসিভিরের পেটেন্টের মালিকানা গিলিয়াড সায়ন্সেসের অর্থাৎ শুধু তাদেরই এই ওষুধ তৈরির অধিকার রয়েছে। কিন্তু জাতিসংঘের স্বল্পোন্নত দেশের তালিকায় নাম থাকায় আন্তর্জাতিক বাণিজ্য নীতি অনুযায়ী এই ওষুধ তৈরির ক্ষেত্রে ওই নিষেধাজ্ঞা বাংলাদেশের ওপর প্রযোজ্য হবে না। বাংলাদেশের ওষুধ প্রশাসন ৮টি স্থানীয় ওষুধ কোম্পানিকে রেমডেসিভির তৈরির অনুমোদন দিয়েছে। বাংলাদেশের বেশ কয়েকটি ওষুধ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান মে মাসের মাঝামাঝি সময় থেকে রেমডেসিভির উৎপাদন করে বিক্রিও শুরু করছে বলে জানা গেছে।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.