You have reached your daily news limit

Please log in to continue


আমি জীবিত থাকতে কেন অনুমতি নিলেন না?

সংগীতশিল্পী দিলরুবা খান ও ‘পাগল মন’ গানটি এক সুতায় গাঁথা। শিল্পীর এই গানটি বিনা অনুমতিতে শাকিব খান তাঁর প্রযোজিত ছবি ‘পাসওয়ার্ড’-এ ব্যবহার করেন গত বছর। সম্প্রতি শাকিবের কাছে ১০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দাবি করে মামলা করেছেন দিলরুবা। তাঁর বিশেষ সাক্ষাতকার   কেমন আছেন? ভালো আছি। করোনাকে ভয় পেয়ে চুপ করে বসে থাকলে তো চলবে না। আমার মনে জোর আছে। করোনা হলে হবে। হাসপাতালে যাব না, ঘরে বসেই চিকিৎসা নেব।   ‘পাগল মন’ গানটির জন্য অবশেষে মামলা করলেন! আমরা তাঁদের সুযোগ দিয়েছিলাম। ফেব্রুয়ারিতে একবার শাকিব খান আমাদের আইনজীবী ওলোরা আফরিনের অফিসে এসেছিলেন। তখন ক্ষতিপূরণ দেবেন বলেও আশ্বাস দেন। আমরা সেটা মেনে নিই। এরপর মাসখানেক পরে আরেকবার তিনি এসেছিলেন। দুই লাখ টাকা দিতে চান। কিন্তু দুই লাখ কেন? গানটি তাঁর নিজের চ্যানেলে দেখা হয়েছে এক কোটি ৯০ লাখের বেশিবার। একটি মোবাইল কম্পানির কাছেও তিনি রাইটস বিক্রি করেছেন। সেই কম্পানি গানটি নিয়ে বিজ্ঞাপনও করেছে। নিশ্চয় ভালো মূল্য না পেলে শাকিব খান গানটি তাদের দিতেন না!   শাকিব বলেছেন, মাত্র দুটি লাইন ব্যবহার করেছেন। তার জন্য এত টাকা ক্ষতিপূরণ অযৌক্তিক... মানুষ কিন্তু পুরো গান মুখস্থ করে না। গুনগুনিয়ে দুটি লাইনই গায়। যে দুটি লাইন মনে ধরে সেই দুটি লাইন মস্তিষ্কেও গেঁথে যায়। এই গানের তেমন দুটি লাইনই ব্যবহার করেছেন তিনি। এ কারণে গানটি জনপ্রিয়তাও পেয়েছে নতুন করে।   ১০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দাবি বেশি মনে করছেন না? আমার আইনজীবী বুঝেশুনে মামলাটি করেছেন। এটি বেশি কি কম, তিনিই ভালো বলতে পারবেন। আমরা শিল্পী, টাকার কাঙাল না। তবে সম্মানে লাগলে আর সহ্য করতে পারি না। শাকিব প্রথম যখন গানটি ব্যবহার করবেন বলে সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন তখন যদি আমাকে একটি ফোন করতেন, অনুমতি নিতেন, আমি কি টাকা চাইতাম! বরং খুশি হতাম যে আমাকে সম্মান করে গানটি চেয়ে নিয়েছেন। শাকিব যেটি করেছেন সেটিকে একজন শিল্পীর জীবদ্দশায় চরম অপমান করা বলে। এটিকে মেনে নিলে শিল্পের সঙ্গে বেইমানি করা হবে।   ‘ পাগল মন’ গানটির জন্য তো আগেও আপনি প্রতারিত হয়েছেন... একবার নয়, অনেকবার আমার সঙ্গে প্রতারণা করা হয়েছে। প্রথম প্রতারণা করেছেন ক্যাসেট কম্পানি ডনের কর্ণধার বাবুল চৌধুরী। রেডিওতে গানটি হিট করলে একদিন বাবুল সাহেবকে বললাম, চলেন এই গানটিসহ নতুন কিছু গান নিয়ে ক্যাসেট করি। তিনি কোনো টাকা দেবেন না শর্তে ক্যাসেট করতে রাজি হলেন। বললেন, যদি ব্যবসা হয় তখন পুষিয়ে দেবেন। ক্যাসেট বের হওয়ার পর তো রেকর্ড পরিমাণ বিক্রি হলো। কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নিলেন অথচ আমাকে একটি কানাকড়িও দিলেন না। পরে এলেন পরিচালক তোজাম্মেল হক বকুল। বললেন, গানটি তাঁকে ব্যবহার করতে দিলে ছবি মুক্তির পর আমাকে একটি গাড়ির চাবি উপহার দেবেন। আমিও আশা করে গানটি তাঁকে ব্যবহার করতে দিলাম। ছবির নামও রাখা হলো ‘পাগল মন’।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন