কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

দৈনিক আপেল খাওয়ার অভ্যাস করুন ৫ কারণে

বার্তা২৪ প্রকাশিত: ২৯ জুন ২০২০, ১৩:৫৮

দারুণ পরিচিত ও সহজলভ্য ফল আপেল নিয়ে বহুল প্রচলিত প্রবাদটি হল ‘প্রতিদিন একটি আপেল দূরে রাখবে ডাক্তারের কাছ থেকে’। এর অর্থ হল, প্রতিদিন একটি করে আপেল খাওয়া হলে বহু রোগের হাত থেকে খুব সহজেই রেহাই পাওয়া সম্ভব হবে। ‘সুপার ফুড’ এর তালিকার শীর্ষে থাকা মিষ্টি এই ফল থেকে বহু স্বাস্থ্য উপকারিতা পাওয়া সম্ভব একসাথে। সকাল-বিকালের নাশতা কিংবা খাবারের পর মিষ্টি মুখ করতে- যেভাবেই হোক না কেন, প্রতিদিন আপেল খাওয়ার চেষ্টা করতে হবে। কিন্তু প্রতিদিন কেন? জানুন আজকের ফিচার থেকে।

ক্যানসারের বিরুদ্ধে কাজ করে
আপেলের খোসায় থাকা পর্যাপ্ত পরিমাণ অ্যান্টিঅক্সিডেন্টই মূলত এই ফলটিকে অন্যান্য সকল ফল ও সবজির চাইতে বেশি উপকারী ও স্বাস্থ্যকর করে তোলে। বিশেষত ক্যানসারের বিরুদ্ধে কাজ করার বিষয়ে আপেলকে বলা হয় ‘সুপার ফুড’। বেশ কিছু গবেষণার তথ্য মতে, অন্য যেকোন ফলের পরিবর্তে দৈনিক একটি আপেল খেলে কোলন ক্যানসারের ঝুঁকি কমে যাবে। অন্যান্য গবেষণার তথ্যানুসারে আপেল ফুসফুস ও প্রস্টেট ক্যানসার রোধেও সমানভাবে কার্যকর।


স্ট্রোকের সম্ভাবনা কমায়
২৮ বছরের বেশি বয়সী প্রায় ১০,০০০ মানুষের উপর গবেষণা চালিয়ে দেখা গেছে, যারা প্রায় নিয়মিত আপেল গ্রহণ করতেন তাদের মাঝে থ্রম্বোটিক স্ট্রোকের ঝুঁকি অন্যদের চাইতে অনেকখানি কম। এর পেছনের কারণ হিসেবে বলা হচ্ছে, আপেলে থাকা আঁশ হৃদরোগ ও স্ট্রোকের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে। একটি আপেল থেকে প্রতিদিনের চাহিদার ২০ শতাংশ আঁশ পাওয়া সম্ভব হবে।

ওজন কমাতে সহায়ক
প্রতি আপেল থেকে পাওয়া যাবে একশতর চেয়ে কম ক্যালোরি। কিন্তু নাশতা হিসেবে অন্যান্য খাবারের পরিবর্তে একটি আপেল খেলেই পেট ভরে যাবে খুব ভালোভাবে। একটি গবেষণার তথ্যানুসারে জানা যায়, প্রতি বেলার খাবারের আগে কয়েক টুকরা আপেল খেয়ে নিলে সাধারণের চাইতে অন্তত ২০০ ক্যালোরি কম গ্রহণ করা হয়। আপেলের উপকারী উপাদান পাকস্থলিস্থ উপকারী ব্যাকটেরিয়াকে ভালো রাখতে এবং ওবেসিটি সংক্রান্ত সমস্যা কমাতে অবদান রাখে।

মস্তিষ্কের জন্য উপকারী
কোয়ারসেটিনসহ আপেলে রয়েছে বহু প্রজাতির অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, যা নার্ভ সেলের উপর সুরক্ষিত প্রভাব বিস্তার করে তার কার্যক্রিয়া ভালোভাবে চালু রাখতে অবদান রাখে। ২০১৫ সালে প্রাণীদের উপর করা একটি গবেষণার ফল থেকে দেখা যায়, উচ্চমাত্রার অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট আলঝেইমার রোগের ক্ষতি কমাতে কাজ করে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও