ফাঁকা মাঠে নিজেকে মানিয়ে নিতে মনোবীদের দ্বারস্থ ব্রড
দর্শকশূন্য মাঠ, বল-ব্যাটের শব্দ আর দুই-চারটা কন্ঠস্বর ছাড়া তেমন কিছু নেই। প্রাক-মৌসুম, বা প্রস্তুতি ম্যাচ হলে নাহয় মানা যায়, কিন্তু ইংল্যান্ডের মাটিতে এমন ‘নিস্তব্ধ’ কন্ডিশনে টেস্ট খেলাটা একটা চ্যালেঞ্জ হতে যাচ্ছে ক্রিকেটারদের জন্য, মানছেন স্টুয়ার্ট ব্রড। নতুন কন্ডিশনে মানিয়ে নিতে মনোবীদের দ্বারস্থ হয়েছেন এই পেসার।
এই গ্রীষ্মে প্রথম ওয়েস্ট ইন্ডিজ ও পরে পাকিস্তান-দুই দলের বিপক্ষে ছয়টি টেস্ট খেলবে ইংল্যান্ড, প্রতিটিই হবে ‘বায়ো-সিকিউর’ দর্শকশূন্য ভেন্যুতে। পাকিস্তানের সঙ্গে তিনটি টি-টোয়েন্টিও হবে একইভাবে। সিরিজ শুরুর আগে ব্রড অংশ নিয়েছেন তাদের এখনকার আবাস এজিয়েস বোউল থেকে, ভার্চুয়াল প্রেস কনফারেন্সে।
দর্শকশূন্য মাঠে খেলার চ্যালেঞ্জের কথা বলেছেন সেখানেই, ‘আমার মনে হয় দর্শক ছাড়া ম্যাচ খেলার অনুভূতি আলাদা হবে। আন্তর্জাতিক ক্রিকেট এখন আগের চেয়ে বেশি একটা মানসিক পরীক্ষা হয়ে দাঁড়াবে, আমি সেটা জানি। এরই মাঝে আমাদের মনোবীদের সঙ্গে কথা বলেছি আমি, যাতে করে নিজের সেরাটা দেওয়ার মতো মানসিক অবস্থায় থাকতে পারি।’
ভিন্ন পর্যায়ের ম্যাচের জন্য ভিন্ন ভিন্ন মানসিকতা তার কাজে দেয়, এমন বলেছেন তিনি, ‘আপনি যদি আমাকে একটা অ্যাশেজ ম্যাচ বা একটা প্রাক-মৌসুম প্রস্তুতি ম্যাচে খেলতে বলেন, আমি জানি কোথায় আমাকে বেশি ভাল পারফর্ম করতে হবে। আন্তর্জাতিক টেস্ট ম্যাচের জন্য আমার আবেগ কোথায় থাকতে হবে, সেটা জানি আমি। জুনের শুরুতে এসব নিয়েই কাজ করা শুরু করেছি আমি।’
ম্যাচে উত্তেজনাকর মুহুর্তে চাপের সঙ্গে নিজের সেরাটা বেরিয়ে আসে ব্রডের, ‘এটা আমার জন্য একটা চিন্তার ব্যাপার। কারণ আমি জানি, যখন চাপে পড়ি, তখনই সেরা পারফর্ম করি। যখন ম্যাচ অনেক উত্তেজনার একটা অবস্থায় থাকে। আর যখন আমার মনে হয় যে ম্যাচে কিছু হচ্ছে না, শুধু এগুচ্ছে, তখন ক্রিকেটার হিসেবে সবচেয়ে বাজে অবস্থায় থাকি আমি।’
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.