You have reached your daily news limit

Please log in to continue


করোনাকালে কমেছে আলোক দূষণ

মতামত/ছবি আলো ভালো ও শুভ্রতার প্রতীক এবং অন্ধকার কালো ও ভয়ের প্রতীক। এ ভাব নিয়েই মূলত বাংলা সাহিত্যে আলোর মাহাত্ম্য ও গুরুত্ব বর্ণনা করে অনেক কবিতা, গান, নিবন্ধ ইত্যাদি রচনা করা হয়েছে। কিন্তু এই সময়ে আমাদের আলোর পাশাপাশি সমানতালে অন্ধকারের মাহাত্ম্য ও বর্ণনা করা‌ প্রয়োজন। এ কথা বলছি এ কারণে যে, এখন দূষণ এর একটি গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্র বা শ্রেণি হিসেবে আলোক দূষণ (Light Pollution) নামক শব্দটি পৃথিবীর সকল অভিধানে যুক্ত হয়ে গেছে। আলো যে আশীর্বাদ তাতে সন্দেহ নেই, তবে বর্তমানে আলোক দূষণ যে অভিশাপ হিসেবে হাজির হয়েছে তা অনেকেই মেনে নিচ্ছেন। দুঃখজনক হলেও সত্য যে, আমাদের দেশে জনসাধারণের মধ্যে পরিবেশ দূষণ তথা পানিদূষণ, বায়ুদূষণ, মাটিদূষণ, শব্দদূষণসহ বিভিন্ন প্রকার দূষণের সঙ্গে পরিচিত থাকলেও আলোক দূষণের সঙ্গে তেমন পরিচিত নয়। অনেকেই আলোক দূষণকে কোনো প্রকার দূষণই মনে করেন না। কিন্তু বর্তমান সময়ে আমরা পরিবেশ, জীববৈচিত্র্য ও মানব স্বাস্থ্যের ওপর আলোক দূষণের ক্ষতিকর প্রভাবকে কোনোভাবেই উপেক্ষা করতে পারি না। বিষয়টি নিয়ে আরও উদ্বেগের কারণ হলো আলোক দূষণ নিয়ে আমাদের মধ্যে বিন্দুমাত্র সচেতনতা নেই। আলোক দূষণ যা ইংরেজিতে সাধারণত লাইট পলিউশন (Light Pollution) বা ফটো পলিউশন (Photo Pollution) নামে পরিচিত।‌ আন্তর্জাতিক রাতের আকাশ বিষয়ক সমিতির মতানুসারে, উষ্ণ আকাশ, মাত্রাতিরিক্ত আলো, আলোর অনুপ্রবেশ, বিশৃঙ্খল আলো, রাতের বেলায় অপ্রতুল দৃশ্যমানতা এবং শক্তির অপচয়সহ যেকোনো ধরনের কৃত্রিম আলোর ক্ষতিকর প্রভাবকে আলোক দূষণ বলে। তবে সাধারণত অন্ধকারের সাধারণ ধর্মকে বিনষ্ট করে পরিকল্পনাহীন ও কৃত্রিম আলোর অবৈজ্ঞানিক ব্যবহারকে আমরা আলোক দূষণ নামে অভিহিত করতে পারি। প্লেটো বলেছিলেন, আঁধারের ভয় পাওয়া শিশুটিকে আমরা সহজেই ক্ষমা করতে পারি।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন