সাদাকালো গায়ের রং, ছোট ছোট পা, পাখির সুচালো ঠোঁটের মতো পেঙ্গুইনের হাঁটাচলা অনেকটা সদ্য হাঁটতে শেখা শিশুর মতো। দেখে মনে হতে পারে, যেকোনো সময় সিলিন্ডার আকৃতির দেহটা পড়ে যাবে। ‘মাদাগাস্কার’ সিরিজের দ্বিতীয় চলচ্চিত্র দ্য পেঙ্গুইনস অব মাদাগাস্কার যারা দেখেছ, তাদের হয়তো পেঙ্গুইন সম্পর্কে ধারণাই পাল্টে গেছে।
রিকো, কোবালস্কি, স্কিপার আর প্রাইভেটদের অ্যাডভেঞ্চারে পেঙ্গুইনদের বেশ জ্ঞানী জ্ঞানী মনে হতে পারে। অবশ্য চলচ্চিত্রটিতে এই চার পেঙ্গুইন যোগ দেয় এক বেসরকারি গোয়েন্দা সংস্থায়। যাদের মিশন থাকে ড. অক্টাভিয়াসের পৃথিবী ধ্বংসের পরিকল্পনা নষ্ট করে দেওয়া। বাস্তবে দক্ষিণ মেরু ছেড়ে এই অলস প্রাণী লোকালয়ে পাড়ি না দিলেও এক মজার ঘটনা ঘটেছে। যুক্তরাষ্ট্রের এক চিড়িয়াখানার তিন পেঙ্গুইন বেড়াতে এসেছিল এক জাদুঘরে।
লকডাউনের এই সময়টাতে শিল্পজ্ঞান আরেকটু বাড়িয়ে নেওয়া আরকি! বাবল, ম্যাগি ও বার্কলি নামের পেঙ্গুইন তিনটি ক্যানসাস সিটি জুর বাসিন্দা। লকডাউনের কারণে চিড়িয়াখানা বন্ধ। হাতে অনেক সময়। তাই ঘুরে গিয়েছিল শহরের নেলসন-অ্যাটকিনস মিউজিয়াম অব আর্ট। পেঙ্গুইনদের আগমনের আগে বেশ জোরেশোরেই প্রস্তুতি নেয় কর্তৃপক্ষ। যেন জাদুঘরটি ঘুরে দেখতে কোনো ধরনের সমস্যা না হয়। সম্পূর্ণ কোলাহলহীন পরিবেশে মিউজিয়াম ঘুরে দেখে তিন পেঙ্গুইন। বড় বড় চোখে ইতালিয়ান চিত্রকর কারাভাগিওর পেইন্টিং দেখছিল ম্যাগি ও বার্কলি। মিউজিয়াম পরিচালকের মতে, ফ্রেঞ্চ চিত্রকর মনেটের কাজের চেয়ে কারাভাগিওর ছবিগুলো পেঙ্গুইনরা বেশি আগ্রহ নিয়ে দেখেছে। জাদুঘরটিতে ৩৪ হাজারের মতো বস্তু প্রদর্শন করা হয়। রয়েছে আফ্রিকান আর্ট, ভাস্কর্য।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.