মেং ওয়ানজহুকে মুক্তি দিতে অস্বীকার করেছেন জাস্টিন ট্রুডো
কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো বেইজিংয়ে গ্রেপ্তার হওয়া দুই উচ্চ পদস্থ কানাডিয়ানের বিনিময়ে চাইনিজ উচ্চ প্রযুক্তি পরিচালক মেং ওয়ানজহুকে মুক্তি দিতে অস্বীকার করেছেন। মেং হুয়াওয়ের প্রধান আর্থিক কর্মকর্তা এবং যুক্তরাষ্ট্র তাকে প্রতারণার অভিযোগে অভিযুক্ত করেছে। প্রাক্তন পররাষ্ট্রমন্ত্রী লয়েড অ্যাক্স্যাফুলি এবং লরেন্স ক্যানন সহ কানাডার উনিশজন প্রাক্তন রাজনীতিবিদ এবং কূটনীতিক মেংকে মুক্ত করার আবেদন জানিয়ে ট্রুডোর কাছে একটি চিঠি পাঠিয়েছিলেন।
তারা ঐ চিঠিতে লিখেছিলন যে এটি কানাডাকে "চীন সম্পর্কে কৌশলগত পদ্ধতির নতুন সংজ্ঞা দেওয়ার" সুযোগ দেবে। সিবিসির তথ্য অনুসারে চিঠিতে বলা হয়েছে, " যুক্তরাষ্ট্রের প্রত্যর্পণের অনুরোধ কানাডাকে একটি কঠিন অবস্থানে ফেলেছে বলা বাহুল্য। প্রধানমন্ত্রী হিসাবে আপনাকে একটি কঠিন সিদ্ধান্তের মুখোমুখি হতে হচ্ছে। যুক্তরাষ্ট্রে্র অনুরোধ রাখার জন্য চীন চরম শত্রু ভাবাপন্ন হয়ে উঠেছে। তবে ট্রুডো বলেন যে "উদ্দেশ্য সাধনের জন্য যথেচ্ছভাবে কানাডিয়ানদের গ্রেপ্তার করে কানাডা সরকারের উপর চাপ প্রয়োগ করা যাবে না।
আমরা কানাডার ন্যায়বিচার ব্যবস্থার কার্যকারিতা প্রভাবিত হতে দিতে পারি না। তাই আমি এই ব্যক্তিদের সম্মান করি, তবে তারা ভুল। কানাডিয়ান কর্তৃপক্ষ যুক্তরাষ্ট্রে্র প্রমাণ সাপেক্ষে ২০১৮ সালে ভ্যাঙ্কুবারে মেংকে গ্রেপ্তার করে।তবে তিনি এখন জামিনে আছেন। তার গ্রেপ্তারের পরপরই, চীনা কর্তৃপক্ষ কানাডার সাবেক কূটনীতিক মাইকেল কোভ্রিগ এবং উদ্যোক্তা মাইকেল স্প্যাভারকে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে গ্রেপ্তার করে।তাদের গ্রেপ্তারে কানাডা ক্ষুব্ধ হয়। দুজনই বেইজিংয়ের কারাগারে রয়েছেন এবং জানুয়ারি থেকে কানাডার এই কূটনীতিকদের সঙ্গে কোন যোগাযোগ নেই। কানাডা বেশ কয়েকটি চীনা রফতানিতে বাণিজ্য নিষেধাজ্ঞাও জারি করেছে।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.