আসিফ তার বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডা দিচ্ছে। হঠাৎ করে বিকেলের মিষ্টি কমলা রোদ তার এক বন্ধুর মুখে পড়তে দেখল সে। সঙ্গে সঙ্গে সে পকেট থেকে মোবাইল বের করে একটা ছবি তুলে ফেলল। ছবি তোলার এমন দৃশ্য তো এখন আমরা অহরহই দেখি। কিন্তু পকেটের ফোনে এই ক্যামেরা আসার আগে ক্যামেরাকে কিন্তু একটা বড় পথ পাড়ি দিতে হয়েছে।
বিভিন্ন রকম আলো দিয়ে ছবি তোলা হয়। এই আলো যত দিন কোনো মাধ্যমে সংরক্ষণ করা যেত না, তত দিন কাগজে পেনসিল ঘষে ঘষে ছবি আঁকা হতো। আলো সংরক্ষণ করার এই মাধ্যম হলো ক্যামেরা।
আচ্ছা, আমরা কি খালি আলোই দেখব, নাকি আলোর সঙ্গে অন্য কিছুও দেখব। আলোর মধ্যে যদি আলো দেখি, তাহলে তো আর কিছু সংরক্ষণ করা গেল না। এই আলোকে অন্যভাবে দেখার চিন্তা থেকেই প্রথম তৈরি হয় ‘ক্যামেরা অবসকিউরা’, যা পিনহোল ক্যামেরার পূর্বরূপ। ক্যামেরা অবসকিউরা হলো একটা বদ্ধ অন্ধকার কক্ষ, যেখানে একটা সরু ছিদ্রের মাধ্যমে আলো প্রবেশ করে বিপরীত দেয়ালে আলোর প্রতিফলন সৃষ্টি করে।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.