বাংলাদেশে যখন করোনাভাইরাসে আক্রান্ত এবং মৃত্যুর হার উদ্বেগজনকভাবে বাড়ছে, সেই সময়ে জানা গেলো যে, দেশের স্বাস্থ্যমন্ত্রী অফিসে গেছেন। অনেক দিন পরে তিনি অফিসে গেছেন। এই মন্ত্রণালয়ের দুই বিভাগের সচিব দপ্তরে অনুপস্থিত অনেক দিন ধরে- কারণ একজন করোনায় আক্রান্ত, অপরজনের স্ত্রী করোনায় মৃত্যুর পর আইসোলেশনে আছেন। মন্ত্রী অফিসে আসবেন এই খবর আসার পর - সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত প্রতিবেদনের সূত্রে জানা গেলো - "সক্রিয় হয়ে ওঠেন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের কমর্কতারা। প্রাণচাঞ্চল্য ফিরে আসে মন্ত্রণালয়ে। নথিপত্র নিয়ে ছোটাছুটি শুরু হয়।"
মানুষের দুর্ভোগ, মৃত্যু, মহামারি এগুলোর কারনে নয় - মন্ত্রীর আগমনে 'প্রাণচাঞ্চল্য' আসে মন্ত্রণালয়ে। করোনার আগে মন্ত্রীরা কোথাও গেলে তোরণ বানানো হতো। এই সময়ে তা হচ্ছে না, ভাগ্যিস হচ্ছেনা, না হলে কেউ হয়তো তোরণ বানানোর পরামর্শ দিতে পারতেন। মন্ত্রী অফিসে যান না, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক (ডিজি) 'স্ক্রিপ্ট দেখে পড়েন'; আর সেই কথা যখন মন্ত্রীর পছন্দ হয়নি তখন তা বদলে ফেলেন। প্রতিদিন স্বাস্থ্য বুলেটিনের নামে যে তথ্য দেয়া হয় তা কেউ বিশ্বাস করেন বলেও মনে হয় না। আর এইসব তথ্যের ভেতরে যে সব ফাঁক-ফোকর আছে, গড়মিল তাতো কারো অজানা নেই।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.