কুয়েতে মানব ও অবৈধ মুদ্রা পাচারের অভিযোগে আটক বাংলাদেশের সাংসদ শহিদ ইসলামকে (পাপুল) বৃহস্পতিবার দেশটির কেন্দ্রীয় কারাগারে পাঠানো হয়েছে। এরই মধ্যে দেশটির অ্যাটর্নি জেনারেল ধারার আল-আসাউয়ি তাঁকে ঘুষ দেওয়া, মানব ও অবৈধ মুদ্রা পাচার এবং রেসিডেন্ট পারমিট বিক্রির অভিযোগে ২১ দিন কারাগারে রাখার নির্দেশ দিয়েছেন।
আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় তদন্ত সূত্রের বরাত দিয়ে নির্ভরযোগ্য একটি সূত্র এই প্রতিবেদককে জানায়, সকালে শহিদ ইসলামকে প্রথমবারের মতো সুপ্রিম কোর্টে হাজির করা হয়। তবে আদালত তাঁকে কারাগারে পাঠিয়ে ৯ জুুলাই তাঁর বিরুদ্ধে আনা অভিযোগের পরবর্তী শুনানির দিনক্ষণ ঠিক করেন।
এদিকে আরবি দৈনিক ‘আল কাবাস’–এর বুধবারের এক খবরে বলা হয়েছে, সাংসদ শহিদ ইসলামের পাশাপাশি তাঁর প্রতিষ্ঠানের ঘনিষ্ঠ কর্মীকেও ২১ দিন কারাগারে রাখার নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। এ ছাড়া বাংলাদেশের সাংসদকে মদদ দেওয়ার অভিযোগে আটক কুয়েতের দুই নাগরিককেও কারাগারে রাখার নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। তবে একই অভিযোগে আটক কুয়েতের অন্য এক নাগরিক জামিন পেয়েছেন।
কুয়েতের তদন্ত কর্মকর্তারা শহিদ ইসলামের বিরুদ্ধে এখন অবৈধ মুদ্রা পাচারের বিষয়টিতে বেশি জোর দিচ্ছেন। কারণ পর্যাপ্ত সাক্ষ্য–প্রমাণের ভিত্তিতে তদন্ত কর্মকর্তারা তাঁর বিরুদ্ধে আনা মানব পাচারের অভিযোগের ব্যাপারে নিশ্চিত হয়েছেন। তাই এখন তদন্ত কর্মকর্তারা যেসব কাগজপত্র জব্দ করেছেন সেগুলোর ভিত্তিতে অবৈধ মুদ্রা পাচারের বিষয়টিতে নিশ্চিত হওয়ার ওপর জোর দিচ্ছেন।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.