You have reached your daily news limit

Please log in to continue


সোফিয়ার আলেকজান্ডার নেভস্কি গির্জায় একদিন

সোফিয়ার কথা বললে কারও নাম মনে হতে পারে। গ্রিক পুরাণে সোফিয়া হচ্ছেন জ্ঞানের দেবী। দক্ষিণ-পূর্ব ইউরোপে অবস্থিত ৪২ হাজার ৮৫৮ বর্গমাইলের ছোট দেশ বুলগেরিয়ার রাজধানীর নামও সোফিয়া।ইন্টারনেটে ‘সোফিয়া, বুলগেরিয়া’ লিখে সার্চ দিলে প্রথমে চলে আসে বিখ্যাত একটি গির্জার ছবি। এর নাম আলেকজান্ডার নেভস্কি ক্যাথেড্রাল। বুলগেরিয়ার বেশিরভাগ মানুষই অর্থোডক্স খ্রিস্টান ধর্মালম্বী হওয়ায় তাদের ব্যক্তিগত জীবনে এই গির্জার প্রভাব ব্যাপক। বুলগেরিয়ার স্বাধীনতা সংগ্রামের সঙ্গে বিশেষভাবে জড়িয়ে আছে আলেকজান্ডার নেভস্কি ক্যাথেড্রাল। ১৮৭৯ সালে তুরস্কের অটোমান শাসকদের কাছ থেকে স্বাধীনতা ছিনিয়ে আনে বুলগেরিয়া। কিন্তু যুদ্ধ করার জন্য তেমন কোনও সুসংগঠিত সামরিক বাহিনী ছিল না দেশটির। তখন বলকান অঞ্চলে রাশিয়ার প্রভাব বিস্তার শুরু হয়। এর অংশ হিসেবে অটোমানদের বিরুদ্ধে লড়তে বুলগেরিয়াকে সামরিক শক্তি দিয়ে সাহায্য করে রাশিয়া। স্বাধীনতা অর্জনের পর রুশদের প্রতি কৃতজ্ঞতাস্বরূপ এবং যুদ্ধে নিহতদের স্মরণে ক্যাথেড্রাল সেন্ট আলেকজান্ডার নেভস্কি নির্মাণ করে বুলগেরিয়া। এজন্য লেগেছে প্রায় ৩০ বছর। ১৯২৪ সালে এটি জনসাধারণের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়।রাশিয়ার ভেলিকি নভগরদের রাজকুমার ও ধর্মযাজক আলেকজান্ডার নেভস্কির নামানুসারে গির্জার নাম রাখা হয়। এটি বর্তমানে পৃথিবীতে সবচেয়ে বড় অর্থোডক্স গির্জাগুলোর একটি। প্রতি বছর পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্তের অসংখ্য পর্যটক এর অসাধারণ স্থাপত্যশৈলী দেখতে আসে।গির্জাটি বাইরে থেকে দেখতে অসাধারণ। ভেতরেও রয়েছে নিপুণ শিল্পকর্মের উপস্থিতি।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন