করোনায় আক্রান্তদের পায়ে রক্ত জমাট বাঁধা প্রতিরোধের উপায়

বার্তা২৪ প্রকাশিত: ২৫ জুন ২০২০, ১০:৪৭

মানুষের মৃত্যুর বিভিন্ন কারণের মধ্যে শরীরের রক্ত জমাট বাঁধা একটি অন্যতম কারণ। গবেষকদের মতে প্রতি ৪ জনে ১ জন রক্ত জমাট বাঁধার কারণে মৃত্যুবরণ করে। শরীরের বিভিন্ন জায়গায় রক্ত জমাট বাঁধতে পারে। যদি মস্তিষ্কে রক্ত জমাট বাঁধে তাকে স্ট্রোক, হৃদপিণ্ডে হলে হার্ট অ্যাটাক, ফুসফুসে হলে পালমোনারি এম্বোলিসম, পায়ে হলে ডিপ ভেইন থ্রোম্বোসিস বলে।

করোনায় আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুর প্রধান কারণ নিউমোনিয়া হলেও সাম্প্রতিক কিছু গবেষণায় দেখা গেছে শরীরে রক্ত জমাট বাঁধাও মৃত্যুর বড় একটি কারণ। করোনা আক্রান্ত রোগীদের পালমোনারি এম্বোলিসমে মৃত্যুর সংখ্যা ক্রমেই বেড়ে চলেছে। এই পালমোনারি এম্বোলিসমের বড় একটি কারণ ডিপ ভেইন থ্রোম্বসিস বা পায়ে রক্ত জমাট বাঁধা। পায়ের পেছনে যে বড় শিরা রয়েছে ( কাফ ) সেটাতে রক্ত জমাট বাঁধাকে ডিপ ভেইন থ্রোম্বোসিস বলে। এই জমাট বাঁধা রক্ত যদি প্রবাহিত হয়ে সরাসরি ফুসফুসে প্রবেশ করে, তবে ফুসফুসের যে বড় দুটি নালি রয়েছে তা বন্ধ হয়ে যায়। একে বলা হয় পালমোনারি এম্বোলিসম। এর ফলে রোগীর তাতক্ষণিক তীব্র শ্বাসকষ্ট, বুকে ব্যথা হয়ে মৃত্যুবরণ করে।

পায়ে রক্ত জমাট বাঁধার কারণঃ

দীর্ঘ সময় শরীর অচল অবস্থায় থাকা ( বসে থাকা; শুয়ে থাকা )
অপারেসনের পরবর্তী সময়
শরীরেঅতিরিক্ত ওজন
প্র্যাগনেন্সি বা গর্ভকাল।
দীর্ঘ সময় ভ্রমণ।
শরীরে রক্ত জমাট বাধতে দেয় না এমন উপাদানের ঘাটতি।
বংশগত কারণ।
লক্ষণঃ

পা ফুলে যাওয়া।
পায়ে প্রচণ্ড ব্যথা অনুভূত হওয়া।
পা লালচে হয়ে যাওয়া।
পায়ের পেছনের মাংসপেশি শক্ত হয়ে যাওয়া।
পা অবশ বা ভারভার লাগা।
প্রতিরোধঃ প্রতিরোধ আমাদের নিজেদের হাতেই। আমাদের দৈনন্দিন জীবনের সামান্য সচেতনতাই পারে ডিভিটি ( পায়ে রক্ত জমাট বাঁধা ) প্রতিরোধ করতে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও