কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

পেঁয়াজ-রসুনের দাম কমেছে, বাড়তি চিনি

জাগো নিউজ ২৪ প্রকাশিত: ২৩ জুন ২০২০, ১১:০৬

র দেশি রসুনে কেজি বিক্রি হচ্ছে ১০০ থেকে ১২০ টাকা। ঈদের পর থেকে বাড়তে থাকা আলুর দাম গত তিনদিনে কিছুটা কমেছে। ৩০ থেকে ৩৫ টাকা কেজি বিক্রি হওয়া আলুর দাম কমে ২৮ থেকে ৩০ টাকায় নেমেছে। দাম কমার এ তালিকায় রয়েছে ব্রয়লার মুরগিও। ১৬০ থেকে ১৭০ টাকা কেজি বিক্রি হওয়া ব্রয়লার মুরগির দাম কমে ১৫০ থেকে ১৬০ টাকা বিক্রি হচ্ছে। আমদানি করা পেঁয়াজ-রসুন, আলু, ব্রয়লার মুরগির দাম কমার তথ্য উঠে এসেছে সরকারি প্রতিষ্ঠান টিসিবির হিসাবেও।

প্রতিষ্ঠানটির তথ্য অনুযায়ী, চলতি সপ্তাহে আমদানি করা পেঁয়াজের দাম ১৫ দশমিক ৩৮ শতাংশ, আমদানি করা রসুনের দাম ১৬ দশমিক ৬৭ শতাংশ, আলুর দাম ৪ দশমিক ৯২ শতাংশ এবং ব্রয়লার মুরগির দাম ৬ দশমিক শূন্য ৬ শতাংশ কমেছে। আমদানি করা পেঁয়াজ-রসুন, আলু, ব্রয়লার মুরগির দাম কমলেও চলতি সপ্তাহে চিনির দাম কিছুটা বেড়েছে। বিভিন্ন বাজারে চিনির কেজি বিক্রি হচ্ছে ৫৫ থেকে ৬০ টাকা, যা গত সপ্তাহে ছিল ৫০ থেকে ৫৫ টাকার মধ্যে। অবশ্য রোজার শুরুর দিকে চিনির কেজি ৬৫ থেকে ৭০ টাকা হয়েছিল।

আলু, পেঁয়াজ-রসুনের দামের বিষয়ে হাজীপাড়ার ব্যবসায়ী মো. জাহাঙ্গীর বলেন, গত সপ্তাহে সব ধরনের পেঁয়াজের দাম বাড়ে। তবে গতকাল পাইকারিতে আমদানি করা পেঁয়াজের দাম কমেছে। সেই সঙ্গে কমেছে আমদানি করা রসুনের। আলুর দামও কিছুটা কমেছে। এ কারণে আমরাও কম দামে বিক্রি করতে পারছি। ব্রয়লার মুরগির দামের বিষয়ে যাত্রাবাড়ীর ব্যবসায়ী আজম বলেন, এবার ব্রয়লার মুরগির দামের অস্থিরতা কমছে না।

করোনাভাইরাস শুরু থেকেই ব্রয়লার মুরগির দাম অস্থির। হুটহাট করে দাম বাড়ছে-কমছে। শুক্রবার যে মুরগির কেজি ১৭০ টাকা বিক্রি করেছি আজ তা ১৫০ টাকা কেজি বিক্রি করছি। এর আগে ঈদের পর ১৪০ টাকা কেজি বিক্রি করেছি এবং ঈদের আগে ১৮০ টাকা কেজি বিক্রি করেছি।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও