আকাশপথে চীনের সম্ভাব্য হামলা রুখতে লাদাখে ভূমি থেকে আকাশমুখী (এসএএম) ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করেছে ভারত। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম আনন্দবাজার পত্রিকা'র এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখার ওপারে গত কয়েকদিনে চীনা সেনাদের সক্রিয়তা দেখেই ওই পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে। যদিও সরকারি ভাবে প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় এ বিষয়ে কিছুই জানায়নি।
এদিকে এই তৎপরতার মধ্যেই পূর্ব লাদাখের চুসুল সেক্টরে পুনরায় বৈঠকে বসলেন দুই দেশের শীর্ষ সেনা কর্মকর্তারা। তবে আগের মতো এ বৈঠকেও অধিকৃত জমি না ফেরানোর প্রশ্নে অনড় থাকে চীন। জবাবে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখায় অস্ত্র ব্যবহারের নীতিতে পরিবর্তন আনার বিষয়টি চীনকে জানিয়ে দেয় ভারত।
সীমান্তের পরিস্থিতি ও বাহিনীর পরিকাঠামো খতিয়ে দেখতে কাল সীমান্তে যাওয়ার কথা রয়েছে সেনাপ্রধান এম এম নরবণের। ভারতের আশঙ্কা, চীনা সেনা প্যাংগং লেক ও ফিঙ্গার ফোর থেকে এইট এলাকায় যে ভাবে স্থায়ী বাঙ্কার গড়তে শুরু করেছে, তাতে তারা সহজে ফিরে যাওয়ার জন্য আসেনি বলেই মনে হচ্ছে। পরে সেই আশঙ্কা সত্যি করে ফিরে যাওয়ার প্রশ্নেও নীরব থাকে চীন।
এর পরিবর্তে ভারতকে লাদাখ সীমান্ত থেকে সেনা সরানোর জন্য বৈঠকে চাপ দেয়া হয়। ভারত পাল্টা জানায়, গালওয়ানের মতো সংঘর্ষের পরিস্থিতিতে ভবিষ্যতে আগ্নেয়াস্ত্র ব্যবহার করবে তারা। এ দিকে চীনের ভূখণ্ডে তিব্বতের নগৈরি-সহ একাধিক আকাশপথে সক্রিয়তা ও চপারের আনাগোনা দেখে ভারতের পক্ষ থেকে ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।
এছাড়াও ভারতীয় সূত্রের খবরে জানা গেছে, বৈঠকে চীনের পক্ষ থেকে এই প্রথম স্বীকার করা হল যে, ১৫ জুনের সংঘর্ষে তাদের এক কমান্ডিং অফিসারের মৃত্যু হয়েছে।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.