You have reached your daily news limit

Please log in to continue


‘রোহিঙ্গাদের নিজ দেশে ফিরে যাওয়ার মাধ্যমেই স্থায়ী সমাধান সম্ভব’

জাতিসংঘে নিযুক্ত বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি মো. শামীম আহসান বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মানবিক বিবেচনায় নির্যাতিত রোহিঙ্গাদের সাময়িক আশ্রয় প্রদান করেছেন। তবে নিরাপত্তা ও সুরক্ষা নিশ্চিত করে সসম্মানে ও স্বেচ্ছায় নিজ জন্মভূমিতে তাদের ফিরে যাওয়ার মাধ্যমেই এই আন্তর্জাতিক সমস্যার স্থায়ী ও গ্রহণযোগ্য সমাধান সম্ভব। চলতি জাতিসংঘ মানবাধিকার পরিষদের ৪৩তম অধিবেশনে সোমবার (২২ জুন) ‘মিয়নমারের মানবাধিকার পরিস্থিতি’ শীর্ষক একটি প্রস্তাব গ্রহণকালে তিনি এসব কথা বলেন। উন্মুক্ত ভোটের মাধ্যমে প্রস্তাবটি ৪৭ সদস্যবিশিষ্ট মানবাধিকার পরিষদে গ্রহণকালে এর পক্ষে ৩৭টি ও বিপক্ষে ২ টি দেশ ভোট দেয় এবং ভোটদানে বিরত থাকে আট দেশ। জাতিসংঘ এই প্রস্তাবটির মাধ্যমে জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীকে আশ্রয় প্রদান করায় বাংলাদেশের ভূয়সী প্রশংসা করে ও তাদের প্রত্যাবাসন সম্পন্ন হওয়া পর্যন্ত বাংলাদেশের সঙ্গে অংশীদারিত্বের ভিত্তিতে মানবিক সহায়তা প্রদান অব্যাহত রাখতে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে আহ্বান জানায়। বাংলাদেশের সাথে দ্বিপাক্ষিক চুক্তি অনুসারে উপযুক্ত পরিবেশ তৈরি করে রোহিঙ্গাদের পূর্ণ নিরাপত্তা ও সম্মানের সাথে নিজেদের আবাসস্থলে ফেরত যেতে উৎসাহিত করতেও মিয়ানমারকে আহ্বান জানানো হয়েছে। এ প্রস্তাবে জাতীয়, আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক ফৌজদারি বিচার ব্যবস্থার আওতায় তদন্ত অব্যাহত ও জোরদার করার প্রতি গুরুত্বারোপ করে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতে চলমান প্রক্রিয়া ও গাম্বিয়ার অভিযোগের প্রেক্ষিতে আন্তর্জাতিক বিচারালয়ে চলমান কার্যক্রমকে স্বাগত জানানো হয়। এছাড়া এরূপ পরিস্থিতিতে করণীয় নির্ধারণে জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের এখতিয়ারের কথাও পুনর্ব্যক্ত করা হয়। জাতিসংঘের স্বাধীন তদন্ত প্রক্রিয়া, মহাসচিবের বিশেষ দূত এবং মানবাধিকার বিষয়ক সংস্থার স্পেশাল র‍্যাপর্টোরসহ সংশ্লিষ্টদের রাখাইন ও মিয়ানমারের অন্যান্য অঞ্চলে নির্বিঘ্নে প্রবেশের অনুমতিসহ সার্বিক সহযোগিতা প্রদান করার জন্য মিয়ানমারকে আহবান জানানো হয়। স্পেশাল র‍্যাপর্টোর-এর কার্যকাল এক বছর বাড়ানোর সিদ্ধান্তও এ প্রস্তাব গ্রহণের মাধ্যমে অনুমোদিত হয়। দেশটির মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে একটি প্রতিবেদন দাখিলের জন্য স্পেশাল র‍্যাপর্টোরকে অনুরোধ করা হয়। বাংলাদেশ প্রস্তাবটি উপস্থাপনে ইউরোপীয় ইউনিয়নের সঙ্গে নিবিড়ভাবে কাজ করে, প্রস্তাবটি কো-স্পন্সর করে ও এর সপক্ষে মানবাধিকার পরিষদের সদস্য-রাষ্ট্রসহ জাতিসংঘের অন্যান্য সদস্য দেশসমূহের সমর্থন আদায়ে জোরালো ভূমিকা পালন করে।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন