You have reached your daily news limit

Please log in to continue


লাদাখের পর এবার সিকিম সীমান্তে ভারত-চীন সেনাদের মধ্যে সংঘর্ষ (ভিডিও)

লাদাখ সীমান্তে ভারত-চীনের সেনাদের মধ্যে রক্তক্ষয়ী সংঘাতের পর শুরু হওয়া সামরিক উত্তেজনার মধ্যে সিকিমের পর্বতশৃঙ্গের সীমান্তে দুই দেশের সেনাদের মধ্যে ধ্বস্তাধ্বস্তির একটি ভিডিও প্রকাশিত হয়েছে। তাতে দেখা যাচ্ছে, উভয় পক্ষ শক্তি প্রয়োগ করে একে অপরকে হটিয়ে দেয়ার চেষ্টা করছেন। প্রায় পাঁচ মিনিটের বেশি সময় ধরে চলা ওই ভিডিও দৃশ্যটি প্রকাশ করেছে ভারতীয় টেলিভিশন চ্যানেল এনডিটিভি। ভিডিওতে ভারত ও চীন উভয় পক্ষের সেনাদের উচ্চস্বরে ‘ফিরে যাও’ (গো ব্যাক) এবং ‘লড়াই করো না’ (ডোন্ট ফাইট) শব্দগুলো বলতে শোনা যাচ্ছে। সীমান্তে তুষার ঢাকা উপত্যকায় ঘটেছে এই ঘটনা। এনডিটিভি বলছে, বেশ কিছুক্ষণ ধরে এই লড়াই চলার পর তা শেষ হয়। তবে ওই ভিডিওচিত্রটি কবে ধারণ করা হয়েছে সে সম্পর্কে নির্দিষ্ট করে কিছু জানা যায়নি। কিন্তু এই ভিডিওটি এমন এক সময়ে প্রকাশ্যে এলো যখন গালওয়ান উপত্যকার ওই সংঘাত নিয়ে দুই দেশের ঊর্ধ্বতন সামরিক কর্মকর্তারা বৈঠক করছেন। গত ১৫ জুন রাতে লাদাখের ওই সংঘাত নিরসন ও উত্তেজনা প্রশমনের জন্য দুই দেশের লেফটেন্যান্ট জেনারেল পর্যায়ের বৈঠক চলছে পূর্ব লাদাখের ভারতীয় অংশ মলডো এবং চীনা অংশের চুশুল সীমান্তে। গত ৬ জুনও এরকম বৈঠকে দুই দেশে সীমান্ত থেকে সেনা ফিরিয়ে নেওয়ার কথা বললেও তা হয়নি শেষ পর্যন্ত। উভয় পক্ষ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আছে এমন ঘোষণা দেয়ার পর ১৫ জুন ওই সংঘর্ষে ভারতের ২০ সেনা নিহত হয়, আহত হয় ৭৬ জন। ১৯৬৭ সালের পর দুই দেশের সীমান্তে এটাই চীন প্রথম হতাহত। এছাড়া প্রথমে কিছু না জানালেও চীন অবশেষে জানিয়েছে, সংঘর্ষে তাদেরও একজন কমান্ডিং অফিসার নিহত হয়েছেন। তবে সীমান্ত উত্তেজনা এখন চরমে। সংঘর্ষের পর ভারতীয় সেনাবাহিনী আগের নীতি থেকে সরে এসেছে। ভারতীয় ফিল্ড কমান্ডারদের ‘ব্যতিক্রমী’ পরিস্থিতিতে আগ্নেয়াস্ত্র ব্যবহারের অনুমতি দেয়া হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও বলেছেন, পরিস্থিতি মোকাবিলায় সেনাবাহিনীকে পূর্ণ স্বাধীনতা দেয়া হয়েছে। উত্তেজনার এই পরিস্থিতিতে চীন কোনো আক্রমণাত্মক পদক্ষেপ নিলে তার কড়া জবাব দেয়ার জন্য সব ধরনের স্বাধীনতা ভারতীয় সেনাবাহিনীকে দেয়া হয়েছে। রাশিয়ায় যাওয়ার আগে চীন পরিস্থিতি নিয়ে উচ্চপর্যায়ের বৈঠক থেকে এই নির্দেশ দিয়েছেন ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন