কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

সরকারি কাজে ‘জুম’ অ্যাপ কেন?

প্রথম আলো রেজা সেলিম প্রকাশিত: ২২ জুন ২০২০, ১২:২০

সম্প্রতি পত্রপত্রিকায় একটি সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে যে ১৭ জুন একটি সরকারি আদেশ জারি হয়েছে, যাতে বলা হয়েছে, করোনাভাইরাসজনিত পরিস্থিতিতে সরকারি অফিসারদের ‘জুম’ অ্যাপ ব্যবহার করে জনপ্রশাসনের সচিব মহোদয় ভার্চ্যুয়াল সভাসহ অন্যান্য বিষয়ে নির্দেশনা প্রদান করবেন। এ কারণে প্রত্যেক কর্মকর্তাকে জরুরি ভিত্তিতে তাঁর স্মার্টফোন/ট্যাব/ল্যাপটপে জুম অ্যাপ ডাউনলোড/আপডেট করে প্রস্তুত থাকার জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে। এ সংবাদ জেনে আমরা কিছুটা বিচলিত হয়েছি এই কারণে যে ভিডিও কনফারেন্সের জন্য সাম্প্রতিক কালে জুম একটি জনপ্রিয় বা বহুল ব্যবহৃত অ্যাপ হওয়া সত্ত্বেও নিরাপত্তার কারণে এর বিরুদ্ধে অনেক দেশে অভিযোগ উঠেছে। ভারত, যুক্তরাজ্যসহ অনেক দেশেই অন্তত সরকারি কাজে এর ব্যবহার নিষিদ্ধ করা হয়েছে। বাংলাদেশের সরকারের দাপ্তরিক কাজে এই অ্যাপ ব্যবহার করা কতটা সমীচীন হবে, সেই চিন্তা থেকেই এ লেখার সূত্রপাত।

আজ থেকে নয় বছর আগে, ২০১১ সালে যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ায় সিসকো ওয়েবেক্সে (সিসকোর ভিডিও কনফারেন্স শাখা) কর্মরত এরিক ইউয়ান নামের এক চীনা বংশোদ্ভূত প্রযুক্তিবিদ চাকরি ছেড়ে ‘সাসবি’ নামের একটি ভিডিও কনফারেন্স সিস্টেম তৈরি করে বাজারজাত করার চেষ্টা করেন। এরিক ইউয়ান প্রথমে তেমন একটা সুবিধা করতে না পারলেও পরের বছর নাম পাল্টে ও পুরোনো কর্মস্থল সিসকোর কর্মকর্তাদের সহায়তায় আর্থিক সহযোগিতা নিয়ে ‘জুম ভিডিও কমিউনিকেশনস’ নামে কাজ শুরু করেন। বর্তমানে এই কোম্পানির কর্মীসংখ্যা প্রায় আড়াই হাজার; তাদের বেশির ভাগই চীনে অবস্থান করে কাজ করে; ২০১৯ সালে এর নিট মুনাফা ছিল ২১ মিলিয়ন ডলার। ২০২০ সালের ফেব্রুয়ারিতে এর ব্যবহারকারী দাঁড়ায় ২২ লাখ। আর করোনা পরিস্থিতিতে হোম অফিস ও আন্তযোগাযোগের ব্যাপকতার ফলে এপ্রিল মাসে এর দৈনিক ব্যবহারকারী বেড়ে দাঁড়ায় ৩০ কোটিতে। পৃথিবীর অনেক বিশ্ববিদ্যালয় অনলাইন শিক্ষা কাজেও জুম প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করে। সহজে ব্যবহারের সুবিধা থাকায় বাংলাদেশেও এই অ্যাপের ব্যবহার বেড়েছে। তবে এই অ্যাপের বিষয়ে বিভিন্ন শ্রেণির ব্যবহারকারীদের নিরাপত্তাজনিত অভিযোগ ও উদ্বেগ আছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও