এক ম্যাচ তিন দল। ৩৬ ওভারের সেই ম্যাচে প্রতি দলের ক্রিকেটারের সংখ্যা ৮ জন জন। অদ্ভুত এক ম্যাচ আয়োজন করে দক্ষিণ আফ্রিকায় ক্রিকেট ফেরাতে যাচ্ছিল ক্রিকেট দক্ষিন আফ্রিকা (সিএসএ)। থ্রিটিসি নামের সে ম্যাচের জটিলসব নিয়মকানুন চূড়ান্তও করে ফেলেছিল দক্ষিণ আফ্রিকার ক্রিকেট বোর্ড। আগামী ২৭ জুন সেঞ্চুরিয়ানের সুপারস্পোর্ট পার্কে দর্শকশূন্য স্টেডিয়ামে হওয়ার কথা ছিল সেই ম্যাচ। কিন্ত দক্ষিণ আফ্রিকা সরকারের আপত্তিতে আপাতত এ পরিকল্পনা শিকেয় তুলে রাখার ঘোষণা দিয়েছে সিএসএ।
করোনাভাইরাস বেশ ভোগাচ্ছে দক্ষিণ আফ্রিকাকে। পুরো বিশ্বকেই কাবু করে ফেলা রোগটির প্রাদুর্ভাব কমার কোনো লক্ষণ নেই দেশটিতে। এমন পরিস্থিতি ক্রিকেট ম্যাচ আয়োজনের প্রস্তাব অনুমোদন করতে পারেন দেশটির সরকার। তবে সিএসএ জানিয়েছে তারা ম্যাচ আয়োজনের নতুন তারিখ ঠিক করতে কাজ করছেন। কবে হতে পারে অদ্ভুত এই ম্যাচ তা পরে জানাবেন তারা।
কাগিসো রাবাদার কেজি'স কিংফিশারস, কুইন্টন ডি ককের কুইনি'স কাইটস ও এবি ডি ভিলিয়ার্সের এবি'স ইগলসের খেলার কথা ছিল ম্যাচটি। দক্ষিণ আফ্রিকা জাতীয় দল ও আশপাশে থাকা বেশিরভাগ খেলোয়াড়ের নাম ছিল এই ম্যাচের জন্য ঘোষিত দলে। প্রতিটি দল অন্য দুটি দলের বিপক্ষে ৬ ওভার করে মোট ১২ ওভার ব্যাটিং করার কথা। এই ম্যাচে ১৮ ওভার করে দুটি অর্ধ। প্রতিটি অর্ধে আবার ৬ ওভার করে তিনটি ভাগ।
প্রতি অর্ধেই প্রতিটি দল একবার করে ব্যাটিং, বোলিং ও ডাগআউটে বিশ্রাম নেবে। লটারি করে ঠিক করা হবে এই ক্রম। তবে প্রথমার্ধে যারা বেশি রান করবে তারা দ্বিতীয়ার্ধে সবার আগে ব্যাট করার সুযোগ পাবে। প্রথমার্ধে যারা যাদের বিপক্ষে ব্যাটিং বা বোলিং করবে, দ্বিতীয়ার্ধে তারা ওই দলের বিপক্ষে উল্টোটা করবে। একজন বোলার সর্বোচ্চ ৩ ওভার বোলিং করতে পারবেন। কোনো দল ৭ উইকেট হারিয়ে ফেলার পর টিকে থাকা ব্যাটসম্যান একা ব্যাটিং করতে পারবেন। তিনি অবশ্য এরপর জোড় সংখ্যার রানই নিতে পারবেন শুধু।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.