কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


‘৪৫০ শিক্ষার্থীসহ হাই স্কুল বিক্রয় হইবে’

'বিক্রয় হইবে, হাই স্কুল, প্লে-দশম শ্রেণি চলমান, ৪৫০ জন শিক্ষার্থীসহ’—রাজধানীর ব্যস্ত সড়কে বিদ্যুতের খুঁটিতে এমন বিজ্ঞাপন দেখা গিয়েছিল ২০১৯ সালে। এবছরও বিজ্ঞাপনটি ঝুলছে নানা স্থানে। স্কুলটি বিক্রি করতে মরিয়া এর প্রতিষ্ঠানমালিক। করোনার কারণে আরও বেসামাল অবস্থায় রয়েছেন। এ বিষয়ে কিন্ডার গার্টেন অ্যাসোসিয়েশন থেকে বলা হচ্ছে—করোনার দীর্ঘ বন্ধে রাজধানীর কিন্ডার গার্টেন স্কুলগুলোর অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখা সম্ভব হচ্ছে না, এমন বিজ্ঞাপন তারই উদাহরণ। বিক্রি বা হস্তান্তরের বিজ্ঞাপন দেওয়া হলি ভিশন রেসিডেন্সিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজটি রাজধানীর রামপুরার উলন রোডে অবস্থিত। প্রতিষ্ঠানটির ভাইস চেয়ারম্যান মো. আব্দুল হামিদ রানার কাছে স্কুল বিক্রির বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, করোনার এই সময় শিক্ষকদের বেতন দিতে না পারায় এমন উদ্যোগ নিয়েছি। তবে কেউ কিনবেন কিনা, তা নিশ্চিত করতে পারেননি তিনি। শুধু এই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটির বিক্রির বিজ্ঞাপনই নয়, অনেকেই বিক্রি বা হস্তান্তর করতে না পেরে আসবাবপত্র ও অন্যান্য সরঞ্জাম বিক্রি করে ভাড়া মিটিয়ে চিরদিনের জন্য প্রতিষ্ঠান বন্ধ করে দিচ্ছেন। এদের মধ্যে রয়েছে মালিবাগের ঢাকা ক্যাডেট স্কুল। বাংলাদেশ কিন্ডার গার্টেন অ্যাসোসিয়েশনের মহাসচিব মো. মিজানুর রহমান জানান, রাজধানীর মলিবাগের ঢাকা ক্যাডেট স্কুলটি ভাড়া মেটাতে না পেরে সরঞ্জাম বিক্রি করে দিয়েছে। ভাড়া করা ভবনটিও ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। সরঞ্জাম বিক্রি করে বকেয়া ভাড়া মেটানো সম্ভব না হওয়ায় অগ্রিম জমা রাখা টাকা থেকে বাড়ির মালিককে ভাড়া পরিশোধ করে সাতক্ষীরায় চলে গেছেন প্রতিষ্ঠানটির মালিক মোশারফ হোসেন। তবে এ বিষয়ে ঢাকা ক্যাডেট স্কুলের মালিকের সঙ্গে যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি। প্রতিষ্ঠানের নিজস্ব মোবাইল নম্বরটিও বন্ধ পাওয়া গেছে। করোনা মহামারির সময় মালিকানা হস্তান্তরের চেষ্টায় থাকা জুরাইন আইডিয়াল কিন্ডার গার্টেনের মালিক মোশারফ হোসেন বলেন, শিক্ষকদের বেতন দিতে পারছি না। তবে চেষ্টা চালাচ্ছি প্রতিষ্ঠানটি চালিয়ে নেওয়ার। প্রতিষ্ঠান হস্তান্তরের বিষয়ে তিনি বলেন, ‘সম্মান বাঁচাতে প্রতিষ্ঠানটি হস্তান্তর করার প্রক্রিয়া নেওয়া হয়েছিল।’
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন