কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

পাকস্থলীতে গুলির ছিদ্র নিয়েও ৬০ বছর বেঁচে রইলেন তিনি

ডেইলি বাংলাদেশ প্রকাশিত: ২০ জুন ২০২০, ১১:৪৩

শরীরের যে কোনো স্থানে গুলি লাগলেই সেখানে গভীর ছিদ্র হয়ে যাওয়াটা স্বাভাবিক। অনেক সময় তো দূর থেকে গুলি লাগলে শরীরের এক প্রান্ত ভেদ করে অপর প্রান্ত দিয়ে বের হয়ে যায়। এতে করে অনেক সময় গুলি লাগা ব্যক্তিকে বাঁচানো সম্ভব হয় না। তবে জানলে অবাক হবেন যে, এক ব্যক্তির পাকস্থলী গুলি লেগে ছিদ্র হয়ে যাওয়ার পরও তিনি অলৌকিকভাবে ৬০ বছর বেঁচে ছিলেন। তিনি যা-ই খেতেন ওই ছিদ্র দিয়ে বেরিয়ে আসত। এবার ভেবে দেখুন তো, তার বেঁচে থাকা কতটা অসম্ভব ছিল!

১৯ শতকের গোড়ার দিকেই সর্বপ্রথম চিকিৎসকরা মানুষের শরীরবৃত্তি সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা পেয়েছিলেন। তবে মানুষের দেহের অভ্যন্তরীণ অঙ্গ-প্রত্যঙ্গগুলোর কার্যপ্রক্রিয়া ঠিক কীভাবে সম্পন্ন হয় সে সময় এ বিষয়ে খুব বেশি ধারণা ছিল না করো

চিকিৎসকরা সীমাবদ্ধতার কারণে রোগ নির্ণয়ের জন্য স্টেথোস্কোপ এবং ল্যারিনগস্কোপের মতো কয়েকটি যন্ত্রপাতি দিয়েই কাজ চালাতেন। তখনকার সময়ে কারো শরীরের গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ ছিদ্র হয়ে গেলে তার বেঁচে থাকার সম্ভাবনা থাকত না বললেই চলে। তবে অ্যালেক্সিস সেন্ট মার্টিন হয়ত বা ভাগ্যের জোরেই বেঁচেছিলেন। বন্ধুকের গুলিতে তার পাকস্থলী ছিদ্র হয়ে যায়। এরপরও তিনি বেঁচে ছিলেন।

উইলিয়াম বিউমন্ট মার্কিন সেনাবাহিনীর একজন চিকিৎসক ছিলেন। ১৮২২ সালের গ্রীষ্মে তিনি হুরন লেকের ম্যাকিনাক দ্বীপে অবস্থানরত মার্কিন সেনাবাহিনীর একজন সার্জন হিসেবে কর্মরত হন। এই সময়ের দিকেই অ্যালেক্সিস সেন্ট মার্টিন নামের একজন পেশাদার তরুণ কানাডিয়ান শিকারি এবং ভ্রমণকারী ম্যাকিনাক দ্বীপে গিয়েছিলেন।

দুর্ঘটনাবশত মার্টিনের সঙ্গে থাকা বন্দুকের গুলি বের হয়ে তার পেটের বাম দিকে বিদ্ধ হয়। তিনি মারাত্মকভাবে আহত হন। মাত্র এক গজ দূর থেকে লাগা গুলির আঘাতে মার্টিনের পাঁজরের দুটি হাড় ভাঙে, ফুসফুসের বাম দিক ক্ষতিগ্রস্ত হয় এবং পাকস্থলী ছিদ্র হয়ে যায়। খবর পেয়ে দ্রুত তার চিকিৎসার জন্য মার্কিন সেনাবাহিনীর সার্জন উইলিয়াম বিউমন্ট প্রস্তুত হন।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও