You have reached your daily news limit

Please log in to continue


অহম সম্প্রদায় নিয়ে বিতর্কিত মন্তব্য, ‘বাংলাপক্ষ’-র প্রতিষ্ঠাতাকে গ্রেপ্তারের নির্দেশ

অহম সম্প্রদায়ের বিরুদ্ধে আপত্তিকর মন্তব্য করার অভিযোগে ‘বাংলাপক্ষ’-র প্রতিষ্ঠাতা গর্গ চট্টোপাধ্যায়কে গ্রেপ্তারের নির্দেশ দিলেন ভারতের আসামের মুখ্যমন্ত্রী সর্বানন্দ সোনোয়াল। জানা গেছে, মুখ্য়মন্ত্রী সর্বানন্দের নির্দেশে গর্গকে গ্রেপ্তারের জন্য গতকাল শুক্রবার রাতেই কলকাতার উদ্দেশে রওনা দিয়েছে আসাম পুলিশের তিন সদস্য়ের একটি দল। আরো জানা গেছে, আসামে অহম সাম্রাজ্যের প্রতিষ্ঠাতা সম্রাট চাউলুং চুকাফাকে 'চীনা হানাদার' বলে উল্লেখ করে একাধিক টুইট করেন গর্গ। সে কারণে বেজায় চটেছেন আসামের মুখ্যমন্ত্রী। বাংলাপক্ষ-এর প্রতিষ্ঠাতা গর্গকে গ্রেপ্তারের জন্য শুক্রবারই গুয়াহাটির পুলিশ কমিশনার মুন্না প্রসাদ গুপ্তাকে তিনি নির্দেশ দেন। এদিকে, ভাস্কর গগৈ নামে এক ব্যক্তি গত বৃহস্পতিবার ‘বাংলাপক্ষ’-র প্রতিষ্ঠাতার বিরুদ্ধে ডিব্রুগড় থানায় একটি অভিযোগ করেছেন। অভিযোগপত্রে তিনি উল্লেখ করেছেন, সুকফা-কে চীনা আক্রমণকারী হিসেবে অভিহিত করা হয়েছে। ভারতীয় জনতা পার্টিকে (বিজেপি) গালিগালাজ করা হয়েছে।  তিনি আরো উল্লেখ করেছেন, নিষিদ্ধ জঙ্গি সংগঠন আলফার সঙ্গে দলের রাজ্য ইউনিটকে যুক্ত করার চেষ্টা করেছেন তিনি।  তিনি অহম সম্প্রদায়ের পাশাপাশি পরোক্ষভাবে বৃহত্তর অসমিয়া সমাজকেও চীনা আক্রমণকারী বলে উল্লেখ করেছেন। ডিব্রুগড়ের পুলিশ প্রধান জানান, গর্গ চট্টোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে ভারতীয় দণ্ডবিধির ২৯ এ, ১৫৩ এ, ৫০০, ৫০৬ ধারায় মামলা করা হয়েছে। এদিকে অহম সাম্রাজ্যের প্রতিষ্ঠাতাকে শ্রদ্ধা জানিয়ে প্রতিবছর ২ ডিসেম্বর চুকাফ দিবস বা আসাম দিবস পালিত হয়। সেই অনুষ্ঠান নিয়ে আসামের মুখ্যমন্ত্রী সর্বানন্দের বিরুদ্ধে টুইটারে মেজাজ দেখান গর্গ চট্টোপাধ্যায়। যদিও, বিতর্কের জেরে পরে ওই টুইটগুলো তিনি মুছে দেন। কিন্তু, তাতেও বিতর্ক থামেনি আসামে। গর্গ চট্টোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপের জোরালো দাবি উঠেছে। আসামে জাতির নায়ক চুকাফা। আর তাকে অপমান করে সমস্ত আসামবাসীকে গর্গ চট্টোপাধ্যায় অপমান করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে।  আসামে বাঙালিদের একাংশও বাংলাপক্ষের প্রতিষ্ঠাতার এ ধরনের ভূমিকার সমালোচনা করে বলেন, অহম রাজাদের বিরুদ্ধে কুৎসা করে সংঘাত উসকে দিচ্ছেন গর্গ। এমনিতেই নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন-সহ একাধিক ইস্যুতে অসমিয়া-বাঙালি দ্বন্দ্ব বাড়ছে। তার ওপর এ ধরনের মন্তব্য পরিস্থিতি আরো জটিল করে তুলবে।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন