বেরোবিতে বিভাগীয় প্রধান নিয়োগে আইন লঙ্ঘনের অভিযোগ

ঢাকা টাইমস প্রকাশিত: ১৯ জুন ২০২০, ১০:০৪

বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে (বেরোবি) বিধি লঙ্ঘন করে একের পর এক বিভাগীয় প্রধান নিয়োগ দেয়ার অভিযোগ উঠেছে। সম্প্রতি বিশ্ববিদ্যালয়ের আইনের তোয়াক্কা না করে রসায়ন বিভাগের বিভাগীয় প্রধান নিয়োগ দেয়া হলে শিক্ষকদের মাঝে এ নিয়ে ব্যাপক সমালোচনার সৃষ্টি হয়। এর আগেও আইন লঙ্ঘন করে ব্যবস্থাপনা শিক্ষা বিভাগ, রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগ এবং গণযোগযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের বিভাগীয় প্রধান নিয়োগ দেয়ার অভিযোগ রয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. নাজমুল আহসান কলিমউল্লাহর বিরুদ্ধে।

বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়, রংপুর আইন ২০০৯ (২০০৯ সনের ২৯ নং আইন) এর ২৮(৩) বিধি বলছে- ‘যদি কোন বিভাগে অধ্যাপক না থাকেন তাহা হইলে ভাইস-চ্যান্সেলর সহযোগী অধ্যাপকের মধ্য হইতে জ্যেষ্ঠতার ভিত্তিতে পালাক্রমে একজনকে বিভাগীয় প্রধান নিযুক্ত করিবেনঃ তবে শর্ত থাকে যে, সহযোগী অধ্যাপকের নিম্নের কোন শিক্ষককে বিভাগীয় প্রধান পদে নিযুক্ত করা যাইবে নাস; আরও শর্ত থাকে যে, সহযোগী অধ্যাপক পদমর্যাদার কোন শিক্ষক কোন বিভাগে কর্মরত না থাকিলে, সংশ্লিষ্ট বিভাগের প্রবীণতম শিক্ষক উহার প্রধান হইবেন।’ বিশ্ববিদ্যালয় সূত্র জানায়, সম্প্রতি রসায়ন বিভাগ এবং এর আগে রাষ্ট্রবিজ্ঞান ও ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগের বিভাগীয় প্রধান নিয়োগের ক্ষেত্রে এই আইনের কোনো তোয়াক্কাই করা হয়নি।

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, রসায়ন বিভাগে একজন সহযোগী অধ্যাপক থাকা সত্ত্বেও সহকারী অধ্যাপককে বিভাগীয় প্রধানের দায়িত্ব দেয়া হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয় আইন অনুযায়ী সহযোগী অধ্যাপক ড. বিজন মোহন চাকী বিভাগীয় প্রধান হওয়ার কথা। সহস্যজনকভাবে তাকে নিয়োগ দেয়নি কর্তৃপক্ষ। বিশ্ববিদ্যালয়ের সব বিভাগে তিন বছরের জন্য বিভাগীয় প্রধান নিয়োগ দেয়ার আইন ও রীতি রয়েছে। কিন্তু উপাচার্য গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের প্রধান নিয়োগ দিয়েছেন দুই বছরের জন্য। এ ঘটনাকে উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ও নারীর প্রতি অবিচার উল্লেখ করে উপাচার্য বরাবর স্মারকলিপি দিয়েছিল বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও