ঝুঁকি ও অনিশ্চয়তা নিয়েই সংবাদকর্মীদের পথচলা

প্রথম আলো প্রকাশিত: ১৯ জুন ২০২০, ০৮:৫৮

আলবেয়ার কামুর প্লেগ উপন্যাসে রেমন্ড র‌্যামবার্ট নামের এক সাংবাদিকের চরিত্র আছে। প্যারিস থেকে এসে মহামারি সংক্রমিত এলাকা ওড়ানে আটকা পড়েছিলেন। শহর থেকে বের হওয়ার নানা চেষ্টা করেও ব্যর্থ হন তিনি। একপর্যায়ে চোরাকারবারিদের সঙ্গে যোগাযোগও করেন। ঠিক পালিয়ে যাওয়ার রাতে র‌্যামবার্টের মনে হলো, আসলে শেষ পর্যন্ত মহামারি তো এড়ানো যাবে না, এর মধ্যেই বেঁচে থাকতে হবে। সাংবাদিক র‌্যামবার্ট প্লেগ মোকাবিলায় ওড়ান শহরেই সবার সঙ্গে থেকে যাওয়ার মনস্থ করেন।

করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাব অল্প অল্প করে প্রবেশ করে এখন পুরো বাংলাদেশকেই আক্রান্ত করে ফেলেছে। আর এই মহামারি মোকাবিলায় বাংলাদেশের গণমাধ্যমকর্মীরা প্রথম দিন থেকেই সেই রেমন্ড র‌্যামবার্টের মতো কাজ করে যাচ্ছেন। করোনা মোকাবিলায় বিশ্বজুড়েই সাংবাদিকেরা এখন সম্মুখ সারির যোদ্ধাদের সারিতে।

করোনাভাইরাস বিশ্বজুড়ে ছড়িয়ে পড়ায় তাকে বলা হচ্ছে ‘প্যানডেমিক’ বা অতিমারি। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) বলেছে, বিশ্বজুড়ে ছড়িয়ে পড়া আরেক প্রাদুর্ভাবের নাম ‘ইনফোডেমিক’ বা অতিরিক্ত পরিমাণে তথ্যপ্রবাহ। নানা ধরনের সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে তা দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে। অথচ সচেতন হয়ে করোনা মোকাবিলায় প্রয়োজন সঠিক ও ‍বিশ্বাসযোগ্য উৎসের নির্ভরযোগ্য সংবাদ। আর এই প্রয়োজন থেকেই সম্মুখ সারিতে দাঁড়িয়ে ঝুঁকি নিয়ে তথ্য সংগ্রহ এবং তা প্রকাশ বা প্রচার করে যাচ্ছেন দেশের গণমাধ্যমকর্মীরা।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও