কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


তিন বছরের জন্য বিনিয়োগের শর্ত প্রত্যাহার চায় সিএসই

২০২০-২১ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে তিন বছরের জন্য অপ্রদর্শিত অর্থ বিনিয়োগের শর্ত প্রত্যাহার চেয়েছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই)। গতকাল এক্সচেঞ্জটির চেয়ারম্যান আসিফ ইব্রাহিম এক বাজেট প্রতিক্রিয়ায় এ কথা বলেন। তাছাড়া তালিকাভুক্ত কোম্পানির করহার কমানো, এক্সচেঞ্জের কর অব্যাহতি সুবিধা প্রদান, ব্রোকারদের উেস কর ও প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের মূলধনি মুনাফার ওপর কর কমানোসংক্রান্ত কিছু প্রস্তাব পুনর্বিবেচনার জন্য অর্থমন্ত্রীকে অনুরোধ জানিয়েছে সিএসই। ডিজিটাল মাধ্যমে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে সিএসইর চেয়ারম্যান আসিফ ইব্রাহিম ছাড়াও এক্সচেঞ্জটির স্বতন্ত্র পরিচালক সোহেল মুহাম্মদ শাকুর, মো. লিয়াকত হোসাইন চৌধুরী, ব্যারিস্টার আনিতা গাজী ইসলাম, মেজর (অব.) এমদাদুল ইসলাম ও মো. ছায়েদুর রহমান এবং সিএসইর ব্যবস্থাপনা পরিচালক মামুন-উর-রশীদ উপস্থিত ছিলেন।তালিকাভুক্ত ও অতালিকাভুক্ত কোম্পানির মধ্যে কর ব্যবধান বিদ্যমান ১০ শতাংশ থেকে কমিয়ে সাড়ে ৭ শতাংশ নির্ধারণের কারণে ভবিষ্যতে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্তির ক্ষেত্রে কোম্পানিগুলো আরো নিরুৎসাহিত হবে বলে মনে করছে সিএসই। এক্ষেত্রে অতালিকাভুক্ত কোম্পানির পাশাপাশি তালিকাভুক্ত কোম্পানির বিদ্যামান করহার ২৫ শতাংশ থেকে কমিয়ে ২০ শতাংশ নির্ধারণের প্রস্তাব দিয়েছে এক্সচেঞ্জটি। এতে ভালো কোম্পানিগুলো পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত হতে উৎসাহিত হবে।প্রস্তাবিত বাজেটে ১০ শতাংশ কর পরিশোধ করে এ বছরের ১ জুলাই থেকে আগামী বছরের ৩০ জুন পর্যন্ত ব্যক্তিশ্রেণীর করদাতাদের পুঁজিবাজারে তিন বছরের জন্য অপ্রদর্শিত অর্থ বিনিয়োগের সুযোগ দেয়া হয়েছে। এক্ষেত্রে আয়কর কর্তৃপক্ষসহ সরকারের অন্য কোনো কর্তৃপক্ষ এ বিষয়ে কোনো প্রশ্ন করবে না। ব্যক্তিশ্রেণীর করদাতা বিনিয়োগকারীদের জন্য এটি নিঃসন্দেহে একটি ইতিবাচক পদক্ষেপ। তবে ন্যূনতম তিন বছরের মধ্যে বিনিয়োগ প্রত্যাহার না করার শর্তটি তুলে দেয়ার অনুরোধ করেছে সিএসই। এতে ব্যক্তিশ্রেণীর করদাতারা পুঁজিবাজারে বিনিয়োগে আরো উৎসাহিত হবেন বলে মনে করছে এক্সচেঞ্জটি।পুঁজিবাজারে নতুন তালিকাভুক্ত কোম্পানির আয় তিন বছর করমুক্ত রাখা হলে অতালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলো তালিকাভুক্ত হতে উৎসাহিত হবে। এতে পুঁজিবাজারে গুণগত মানসম্পন্ন শেয়ারের জোগান বাড়বে, যা বাজারে লেনদেন বাড়ানো ও বাজারের স্থিতিশীলতা আনার ক্ষেত্রে ভূমিকা রাখবে বলে মনে করছে এক্সচেঞ্জটি।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন