ফিক্সিংয়ের পরেই মানুষের ভালোবাসা বেশি পেয়েছি : আশরাফুল
দেশের ক্রিকেটের শুরুর দিককার আন্তর্জাতিক তারকা ক্রিকেটার মোহাম্মদ আশরাফুল। ২০০১ সালে নিজের অভিষেক টেস্টেই সর্বকণিষ্ঠ ব্যাটসম্যান হিসেবে সেঞ্চুরির বিশ্বরেকর্ড গড়েন ১৭ বছর বয়সী আশরাফুল। তারপর থেকে বাংলাদেশের মানুষের হৃদয়ে জায়গা করে নিয়েছেন তিনি। সেই আশরাফুলের ক্যারিয়ারকে এখন ভাগ করতে হয় দুইভাগে। আর এমন ভাগের কারণটা স্পট ফিক্সিংয়ের কারণে নিষেধাজ্ঞা।
ফিক্সিংয়ে জড়ানোর আগে ২০০১ থেকে ২০১৩ পর্যন্ত প্রায় টানা জাতীয় দলে খেলেছেন আশরাফুল, করেছেন অধিনায়কত্বও, পেয়েছেন কোটি মানুষের ভালোবাসা। কিন্তু ২০১৩ সালের বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগে স্পট ফিক্সিংয়ে জড়িয়ে নিষিদ্ধ হন সবধরনের ক্রিকেট থেকে। পরে ২০১৮ থেকে পুনরায় শুরু করেছেন জাতীয় দলে ফেরার মিশন। যার ফলে ২০০১ থেকে ২০১৩ পর্যন্ত ১২ বছর এবং ২০১৩ থেকে এখনও পর্যন্ত আরও ৭ বছর- এ দুইভাগেই ভাগ করা হয় আশরাফুলকে।
তার ব্যাটে ভর করে ভারত, অস্ট্রেলিয়া, দক্ষিণ আফ্রিকার মতো বড় বড় দলগুলোকে হারানো কিংবা নান্দনিক সব ইনিংসের কারণে দেশের মানুষের কাছে ‘আশার ফুল’ হয়ে উঠেছিলেন আশরাফুল। বাংলাদেশের যেকোন ম্যাচে তার দিকেই তাকিয়ে থাকত কোটি ভক্তরা। কখনও পেরেছেন তিনি, আবার হতাশও করেছেন অনেক। তবে একটি জিনিস সবসময়ই পেয়েছেন আশরাফুল, সেটি মানুষের ভালোবাসা। এমনকি স্পট ফিক্সিং করার ঘটনা প্রমাণিত হওয়ার পরেও মানুষের মন থেকে মুছে যায়নি আশরাফুলের নাম। বরং খেলোয়াড়ি জীবনের ১২ বছরের চেয়ে, নিষেধাজ্ঞার পরের সময়টাতেই বেশি ভালোবাসা পেয়েছেন বলে জানালেন আশরাফুল।
ক্রীড়া সাংবাদিক নোমান মোহাম্মদের ইউটিউব লাইভে তার কাছে প্রশ্ন রাখা হয়েছিল, কোন সময়টাতে বেশি ভালোবাসা পেয়েছেন? উত্তরে আশরাফুল বলেন, ‘আমি বলব পরের সাত বছর। খেলার সময়েও প্রায় সবাই আমাকে ভালোবাসতো। তবে তখন খারাপ খেলার কারণে একটা ক্ষোভ থেকে যেত।’
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.