কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

আগস্টের মাঝামাঝি শ্রম খাত ঘুরে দাঁড়াবে : বণিজ্যমন্ত্রী

এনটিভি প্রকাশিত: ১৭ জুন ২০২০, ০৮:১০

দেশের শ্রম খাত আগস্টের মাঝামাঝি সময়ে ঘুরে দাঁড়াবে বলে আশা প্রকাশ করেছেন বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি। গতকাল মঙ্গলবার রাতে ‘বিয়ন্ড দ্য প্যানডেমিকের’ ষষ্ঠ পর্বের ‘বাজেট ২০২০-২১ : জীবন ও জীবিকার বাজেট’ শীর্ষক ভার্চুয়াল আলোচনায় এ কথা জানান তিনি।

প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ সহকারী ব্যারিস্টার শাহ আলী ফরহাদের সঞ্চালনায় এতে আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান, বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ, এফবিসিসিআইয়ের সভাপতি শেখ ফজলে ফাহিম এবং বিআইডিএসের সিনিয়র রিসার্চ ফেলো ড. নাজনীন আহমেদ।

অনুষ্ঠানে পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান বলেন, ‘আমাদের সরকারপ্রধানের প্রথম চিন্তা ছিল করোনাভাইরাস ঠেকানো। তাই প্রথমেই তিনি স্বাস্থ্য খাতে নজর দিলেন। দ্রুততম সময়ের মধ্যে ডাক্তার নিয়োগ, পিপিই, মাস্ক আমদানিসহ স্বাস্থ্য খাতে যারা জড়িত, যেমন—ডাক্তার, নার্সদের কল্যাণে প্রণোদনার ব্যবস্থা করেন তিনি। পাশাপাশি প্রধানমন্ত্রী করোনাভাইরাসে কর্মহীন হয়ে পড়া মানুষের খাদ্য সহায়তা নিশ্চিতে কাজ শুরু করেন। সর্বোপরি দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য স্থিতিশীল রাখতে এক লাখ দুই হাজার ৯৫৭ কোটি টাকার ১৯টি প্রণোদনা প্যাকেজ ঘোষণা করেন।’

এ সময় বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী করোনা শুরুর প্রথম থেকেই বলেছেন, কোনো শ্রমিক যাতে কষ্ট না পায়। সে জন্যই তিনি করোনা শুরুর একেবারেই প্রথম থেকে শ্রমিকদের বেতন-ভাতা নিশ্চিতের জন্য পাঁচ হাজার কোটি টাকা প্রণোদনা ঘোষণা করেছেন। আগস্টের মাঝামাঝিতেই এ খাত ঘুরে দাঁড়াবে। তাই কোনোভাবেই শ্রমিক ছাঁটাই আমরা অ্যাকসেপ্ট করি না।’

বিদ্যুৎ ও জ্বালানি প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেন, ‘আমাদের টার্গেট হচ্ছে স্বল্পমূল্যে জ্বালানি সবার কাছে বিতরণ করার পাশাপাশি গুরুত্ব দিচ্ছি আমরা নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ ও গ্যাস সরবরাহ করা। এবারের বাজেটে বিদ্যুৎ খাতে ২৬ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। আমরা এবারের বাজেটের বেশিরভাগ টাকাই ডিস্ট্রিবিউশন ও ট্রান্সমিশনে ব্যয় করছি। এবং এ পরিস্থিতির মধ্যেও আমাদের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা সফলভাবে কাজ পরিচালনা করে যাচ্ছে। এই সিচুয়েশনকে আমরা চ্যালেঞ্জ হিসেবে নিয়েছি। আশা করি, আমরা ভালো করতে পারব।’

বিআইডিএসের সিনিয়র রিসার্চ ফেলো ড. নাজনীন আহমেদ বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রীর অঙ্গীকার আছে, কোনোভাবেই অপচয় করা যাবে না সম্পদের। স্বাস্থ্য খাতের বাজেটের বিষয়ে দুটি জিনিস লক্ষ রাখতে হবে—কোনোভাবেই অপচয় যাতে না হয় এবং এফিসিয়েন্টলি এটা ব্যবহার করা। করোনাভাইরাসের টিকা আবিষ্কারের সঙ্গে সঙ্গে সেটা সবার কাছে পৌঁছে দেওয়ার ব্যবস্থা করতে হবে। কোভিড-১৯ কিন্তু আমাদের চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিয়েছে, স্বাস্থ্য খাতে কোন জায়গাগুলোতে আসলে বরাদ্দ প্রয়োজন। সে জায়গাগুলোতে যাতে বরাদ্দটা ব্যবহার হয়।’

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও