কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


বিদ্যমান উৎসে কর আরো ৫ বছর অব্যাহত রাখার অনুরোধ

গত বছর রফতানি শিল্পের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে উৎসে কর কমিয়ে দশমিক ২৫ শতাংশ হারে পুনর্নির্ধারণ করা হয়েছিল। শিল্পের এই কঠিন সময়ে বিদ্যমান এ উৎসে কর আরো পাঁচ বছর অব্যাহত রাখতে অর্থমন্ত্রীর প্রতি অনুরোধ জানিয়েছে এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ইএবি)। প্রস্তাবিত ২০২০-২১ অর্থবছরের বাজেট প্রতিক্রিয়ায় এমনটি জানিয়েছে সংগঠনটি। গণমাধ্যমে পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, মহামারী কভিড-১৯-এর প্রাদুর্ভাবে সারা বিশ্বের অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড ও জনজীবন যখন বিপর্যস্ত, এমনই এক চরম সংকটময় মুহূর্তে দেশের ৪৯তম প্রস্তাবিত ২০২০-২১ অর্থবছরের বাজেট উপস্থাপন করেছেন অর্থমন্ত্রী। প্রস্তাবিত বাজেটে বাস্তবতার নিরিখে দেশের সামগ্রিক অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড পুরুজ্জীবিতকরণ, অর্থনৈতিক কার্যক্রম সচল ও গতিশীল এবং অক্ষুণ্ন রাখার প্রচেষ্টা প্রতিফলিত হয়েছে। সামাজিক নিরাপত্তাবেষ্টনী, অবকাঠামো, আর্থসামাজিক, দারিদ্র্য বিমোচন, মানবসম্পদ, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, কৃষি, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা, তথ্যপ্রযুক্তি খাতে বিশেষ গুরুত্ব দেয়ায় বাজেট যুগোপযোগী হয়েছে। এছাড়া স্বাস্থ্য ও গবেষণা খাতে প্রথমবারের মতো বাজেটে বরাদ্দ রাখা হয়েছে, যা বাস্তবসম্মত বলে মনে করে ইএবি। এছাড়া মূল্যস্ফীতি ৫ দশমিক ৪ শতাংশ নির্ধারণকে সাধুবাদ জানিয়েছে সংগঠনটি। রফতানি খাতের বিষয়গুলো উল্লেখ করে ইএবি বলছে, বর্তমানে রফতানিমুখী তৈরি পোশাক শিল্প খাতসহ নিটওয়্যার ও ওভেন গার্মেন্টসের করপোরেট করহার গ্রিন কারখানার জন্য ১০ শতাংশ এবং গ্রিন কারখানা ব্যতীত অন্যান্য কারখানার জন্য ১২ শতাংশ হারে বিদ্যমান রয়েছে। বাজেট প্রস্তাবনায় এ হার আগামী দুই বছরের জন্য অব্যাহত রাখার ঘোষণা দেয়া হয়েছে। এ ঘোষণা প্রদানের জন্য শিল্পের পক্ষ থেকে অর্থমন্ত্রীকে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানানো হয়েছে। এছাড়া এ খাতের সঙ্গে চামড়া ও চামড়াজাত রফতানি শিল্পকেও একই নীতিমালার সহিত সংযুক্ত করার জন্য বিশেষভাবে অনুরোধ জানিয়েছে ইএবি। ভ্যাট রিটার্ন দাখিল ও সব প্রকার ভ্যাট থেকে রফতানিমুখী শিল্পকে অব্যাহতি দেয়ার বিষয়ে বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, রফতানিমুখী শিল্পপ্রতিষ্ঠানগুলোকে প্রতি মাসে শূন্যহারে রিটার্ন দাখিল করার বিধান রয়েছে। তাছাড়া রফতানির জন্য স্থানীয়ভাবে সংগৃহীত বিভিন্ন আনুষঙ্গিক দ্রব্যের নগদে ক্রয়কৃত মূল্যের ওপর উৎসেকর বা ভ্যাট ধার্য করার বিধান থাকায় কারখানাগুলোর উৎপাদনে সময়ক্ষেপণ হয়ে থাকে, যা সময়মতো রফতানিতে বাধাপ্রাপ্ত হয়। বাজেটে এ বিষয়ে কোনো দিকনির্দেশনা না থাকায় বাজেট পাস হওয়ার আগেই রফতানিমুখী সব শিল্পপ্রতিষ্ঠানকে শূন্য রিটার্ন দাখিলের বিধান রহিত করার অনুরোধ জানিয়েছে সংগঠনটি।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন