বাসাবাড়িতে সৌরবিদ্যুৎ ব্যবহারে বাংলাদেশ বিশ্বে দ্বিতীয়

প্রথম আলো প্রকাশিত: ১৬ জুন ২০২০, ১৭:৩৭

বাসাবাড়িতে সৌরবিদ্যুৎ ব্যবহারে (সোলার হোম সিস্টেম) বিশ্বে বাংলাদেশের অবস্থান দ্বিতীয়। দেশের মোট জনসংখ্যার ৮ শতাংশ মানুষ বাসাবাড়িতে সৌরবিদ্যুৎ ব্যবহার করায় বৈশ্বিক নবায়নযোগ্য জ্বালানি নিয়ে গ্লোবাল স্ট্যাটাস রিপোর্টে (জিএসআর) বাংলাদেশ মঙ্গোলিয়ার সঙ্গে যৌথভাবে দ্বিতীয় অবস্থানে আছে। আর মোট জনসংখ্যার ১১ শতাংশ মানুষ বাসাবাড়িতে সৌরবিদ্যুৎ বা সোলার হোম সিস্টেম ব্যবহার করে নেপাল এ তালিকায় প্রথম।

আজ মঙ্গলবার সকালে ২০২০ সালের বৈশ্বিক নবায়নযোগ্য জ্বালানি গ্লোবাল স্ট্যাটাস রিপোর্ট (জিএসআর) প্রকাশ করেছে আরইএনএ ২১। বাংলাদেশ পৃথিবীর অন্যতম সোলার হোম সিস্টেমের জন্য বিশেষ ক্যাটাগরিতে স্থান পেয়েছে। বাসাবাড়িতে সৌরবিদ্যুৎ ব্যবহারে শীর্ষ ছয়টি দেশকে তালিকায় আনা হয়েছে। এখানে বাংলাদেশের অবস্থান দ্বিতীয় বলে উল্লেখ করা হয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশে সেচের কাজেও সৌরবিদ্যুৎ ব্যবহার হচ্ছে। দেশটির ১ হাজার ৫০০ সেচপাম্প সৌরবিদ্যুতের মাধ্যমে চালু রয়েছে বলেও প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়।

তবে বিশ্বে নবায়নযোগ্য জ্বালানি ব্যবহারকারী বা উৎপাদনকারী দেশের তালিকায় বাংলাদেশ কোনো অবস্থানে নেই। ৪৭টি দেশের মধ্যে জনপ্রতি নবায়নযোগ্য জ্বালানি ব্যবহারে প্রথম হয়েছে আইসল্যান্ড। জাপান ছাড়া এশিয়ার কোনো দেশ এ তালিকায় স্থান পায়নি। তবে শীর্ষ বায়ু ও সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদন তালিকায় চীন এবং ভারত স্থান পেয়েছে। আরইএনএ ২১ প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, জীবাশ্ম জ্বালানির (কয়লা) সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নবায়নযোগ্য জ্বালানি (সৌর ও বায়ু) মূল ধারার জ্বালানি হিসেবে উঠে এসেছে। এতে বলা হয়েছে, কোভিড ১৯–এর কারণে গত বছরের তুলনায় এ বছর ৮ শতাংশ কার্বন নিঃসরণ কম হবে। কিন্তু পৃথিবীকে বাঁচাতে প্রয়োজন কার্বন নিঃসরণ শূন্যে নামিয়ে আনা।

রিনিউবেল এনার্জি পলিসি নেটওয়ার্ক ফর দ্য টোয়েন্টি ফার্স্ট সেঞ্চুরি (আরইএনএ ২১) নবায়নযোগ্য জ্বালানির বিষয়ে সারা বিশ্বের অন্যতম প্রধান গবেষণা ও নীতি প্রণয়নকারী প্রতিষ্ঠান। জাতিসংঘের পরিবেশবিষয়ক সংস্থা ইউএনইএফ, জাতিসংঘের শিল্প উন্নয়নবিষয়ক সংস্থা ইউএনআইডিও, জাতিসংঘ উন্নয়ন কর্মসূচি (ইউএনডিপি), ইউরোপীয় ইউনিয়ন, বিশ্বব্যাংক, এডিবি , গ্রিনপিসসহ বিশ্বের বিভিন্ন সংস্থা আরইএনএ ২১ সদস্য। এ ছাড়া ১২টি দেশ এ সংস্থাটির সরাসরি সদস্য। এগুলোর মধ্যে যুক্তরাষ্ট্র, জার্মানি, ভারত, সুইডেন, দক্ষিণ কোরিয়া অন্যতম।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও