করোনাভাইরাসের কারণে দীর্ঘদিন বন্ধ ছিল জিমনেশিয়াম। তাই ঘরে বসেই শরীর চর্চা করেছেন অনেকেই। লকডাউন উঠতে শুরু করলে খুলতে শুরু করেছে জিম। তাই জিমে যেতে শুরু করেছেন স্বাস্থ্যপ্রেমীরা। করোনার এই সময়ে জিমে গিয়ে শরীর চর্চা করতে হলে আপনাকে মানতে হবে কিছু নিয়ম। মেনে চলুন দূরত্ব বিধি একটা কথা অবশ্যই মাথায় রাখবেন। জিমে কিন্তু বিভিন্ন জায়গা থেকে মানুষ আসছেন। তাদের মধ্যে কেউ লক্ষণহীন করোনা রোগী কি না তা আপনার জানা নেই। এমন অবস্থায় সাবধানতা অবলম্বন করা ছাড়া আর কোনও উপায় নেই। আর এক্ষেত্রে প্রাথমিক শর্তই হল অন্তত ৬ ফুটের দূরত্ব মেনে চলা।
জিমে ফেরত যাওয়ার আগে ট্রেনারের থেকে স্পষ্ট জেনে জিমে মেশিন রি-অর্গানাইজ করা হয়েছে কিনা, যাতে মানুষের মধ্যে ৬ ফুটের দূরত্ব বজায় রাখা যায়। পরিচ্ছন্নতা মেনে চলা হচ্ছে কি না! বার বার মানুষকে সচেতন করে বলা হচ্ছে করোনা থেকে বাঁচার উপায় পরিচ্ছন্নতা মেনে চলা। মাঝেমধ্যেই সাবান দিয়ে হাত ধোয়া এবং স্যানিটাইজার ব্যবহার করা। খেয়াল রাখবেন জিমে যাওয়ার সময়ে আপনার নিত্য সঙ্গী যেন অবশ্যই স্যানিটাইজার থাকে। একই সঙ্গে জেনে নিন জিম কর্তৃপক্ষ কীভাবে স্যানিটাইজেশন মেনে চলছে। প্রয়োজনে স্যানিটাইজারের সঙ্গে নিজের কাছে টিস্যুও রাখুন। কোনও যন্ত্র ব্যবহার করার আগে নিজেও একবার তা স্যানিটাইজ করে নিন। প্রতিদিন জিম স্যানিটাইজেশন হচ্ছে তো!
নিত্য ব্যবহারের সময় তো বটেই, একই সঙ্গে খোঁজ নিন প্রতিদিন জিম শুরু এবং শেষ হওয়ার পর ভালো করে স্যানিটাইজেশন করা হচ্ছে কি না। ভালোভাবে প্রতিটি যন্ত্রপাতি নিয়মিত স্যানিটাইজ না করলে সংক্রমণের আশঙ্কা বেড়ে যাবে কয়েক গুণ। ডিপ ক্লিনিংয়ে সুস্থ থাকার মন্ত্র। থার্মাল স্ক্রিনিং জিমে থার্মাল স্ক্রিনিংয়ের ব্যবস্থা আছে কি না তা জেনে নিন। একই সঙ্গে খেয়াল রাখুন, প্রত্যেক মেম্বার এবং কর্মীদের জন্যে থার্মাল স্ক্রিনিং ব্যবহার করা হচ্ছে কি না। জিমে ঢোকার আগে শরীরের তাপমাত্রা মাপা বাধ্যতামূলক। মুখ ঢাকুন মাস্কে জিমে ঢুকে পড়েছেন বলে মাস্ক খুলে ওয়ার্কআউট করতে হবে এই ভাবনা মাথা থেকে বের করে দিন। আপনি তো বটেই, জিমে উপস্থিত বাকি সবাই মাস্ক পরে আছেন কিনা তা নিশ্চিত হয়ে তবেই ঢুকবেন।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.