হাসপাতালগুলোয় ভিড় বাড়ছে। গত ক’দিন ধরেই এই সতর্কবার্তা ঘুরছে মার্কিন মুলুকে। আমেরিকার করোনা টিমের প্রধান তথা শীর্ষ এপিডেমিয়োলজিস্ট অ্যান্টনি ফাউচিও বললেন, “এখনই না সামলানো হলে, কিছু প্রদেশে কিন্তু পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যেতে পারে।”
এই অবস্থার জন্য অফিস-আদালত খুলে দেওয়াকেই মূলত দায়ী করেছেন ফাউচি। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প লকডাউন জারি রাখার বিপক্ষে। ফাউচি বরাবরই তাঁর উল্টো সুরে কথা বলেছেন।
এদিনও তিনি বলেন, “যখন দেখা যাচ্ছে হাসপাতালে রোগী ভর্তি এত বাড়ছে, সেটা নিশ্চয় বিপদের চিহ্ন। এটা চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিচ্ছে আমরা ভুল পথে হাঁটছি।
১ লাখ ১৭ হাজার ৫শ’ ছাড়িয়ে গিয়েছে আমেরিকায় মৃতের সংখ্যা। আক্রান্ত প্রায় সাড়ে ২১ লাখ। অন্তত ছ’টি প্রদেশে হাসপাতালগুলোতে শয্যা ফাঁকা নেই। অফিস-ব্যবসা-দোকানপাট খুলে দেওয়ার বিষয়ে সব চেয়ে এগিয়ে ছিল টেক্সাস। সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে গভর্নর গ্রেগ অ্যাবট বলেন, ‘‘এখনও অফিস খোলাই থাকবে। আমাদের হাসপাতালে অনেক শয্যা রয়েছে। কেউ অসুস্থ হলেই জায়গা পেয়ে যাবেন।’’
ওরেগনের গভর্নর কেট ব্রাউন জানান, দৈনিক সংক্রমণ বাড়তে দেখার পরেই ব্যবসা-বাণিজ্য শুরু করার সিদ্ধান্ত স্থগিত রাখা হয়েছে। রিপাবলিকান গভর্নর গ্যারি হার্বার্টও নির্দেশ দিয়েছেন, ‘আনলক’ প্রক্রিয়া আপাতত বন্ধ থাকবে।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.