You have reached your daily news limit

Please log in to continue


টানা বৃষ্টিতে আশুগঞ্জে কোটি টাকার ধান নষ্টের আশঙ্কা

দেশের পূর্বাঞ্চলীয় বৃহত্তর ধান ও চালের মোকাম ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আশুগঞ্জে গত কয়েক দিন ধরে টানা ভারী বর্ষণে প্রায় সাড়ে ৪ শতাধিক চাতাল কলে নষ্ট হচ্ছে কোটি কোটি টাকার সেদ্ধ ধান। আর এসব চাতালকলে সেদ্ধ ও ভিজিয়ে রাখা ধান নিয়ে বিপাকে পড়েছেন চাতালকলের মালিকরা। পরবর্তীতে রোদে শুকিয়ে এসব ধান দিয়ে চাল উৎপাদন করা হলে চালের মান যেমন নষ্ট হবে তেমনি দুর্গন্ধ ছড়ানোর কারণে বিক্রি করতে হবে অর্ধেক দামে। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, আশুগঞ্জ উপজেলায় ছোট বড় প্রায় সাড়ে ৪ শতাধিক চাতালকল রয়েছে। এখান থেকে উৎপাদিত চাল চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, সিলেট, মৌলভীবাজার ও ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন মোকামে প্রতিদিন ৪/৫ হাজার টন সরবরাহ করা হয়। বৃষ্টি অব্যাহত থাকলে স্বাভাবিকভাবেই ওইসব মোকামে চাল সরবরাহ সম্ভব হবে না। এদিকে এসব চাতালে কর্মরত রয়েছে প্রায় ৩০ হাজার শ্রমিক। বর্তমানে টানা বৃষ্টির কারণে ধান শুকাতে না পারায় মজুরি পাচ্ছেন না তারা। ধার-দেনা করে কোনো রকমে দিনাতিপাত করছেন তারা। আরো জানা যায়, টানা বৃষ্টির কারণে পানিতে ভেজানো ধানে চারা গজিয়ে গেছে। এছাড়া খোলা মাঠে টুপরি দিয়ে রাখা ধান নষ্ট হওয়ার আশঙ্কা করছেন চাতাল মালিকরা। এতে করে অধিকাংশ চাতাল কলের হাজার হাজার মণ সিদ্ধ ধান নষ্ট হয়ে ব্যবসায়ীদের কোটি কোটি টাকার লোকসান গুনতে হবে বলে ধারনা করা হচ্ছে। দেশের বৃহত্তর হাওর অঞ্চল কিশোরগঞ্জ, সিলেট, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, হবিগঞ্জ, নেত্রকোনা, ময়মনসিংহসহ দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে আশুগঞ্জ মোকামে প্রতিদিনই আসছে হাজার হাজার মণ ধান। আর এসব ধান স্থানীয় রাইস মিলে প্রক্রিয়াজাত করে চালে পরিণত করে ঢাকা, চট্টগ্রাম, সিলেট, কুমিল্লা, নোয়াখালী, চাঁদপুর ও ফেনীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে সড়ক ও নৌপথে সরবরাহ করে এসব এলাকার চালের চাহিদা মিটিয়ে থাকে।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন